রাজ্যে কোন কোন জেলা রেড, গ্রিন এবং অরেঞ্জ জোনের মধ্যে রয়েছে, সোমবারই তার একটা তালিকা দিয়েছে নবান্ন। এর মধ্যে রেড জোনে ৪টি, অরেঞ্জ জোনে ১২টি এবং গ্রিন জোনে রয়েছে ৭টি জেলা। এই জেলাগুলোর মধ্যে কোন কোন জায়গা ‘কনটেনমেন্ট’ জোনের মধ্যে তারও একটা তালিকা প্রকাশ করেছে রাজ্য সরকার। তাতে দেখা গিয়েছে, সবচেয়ে বেশি কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে কলকাতায়, ৩১৮টি। বাকি জেলাগুলোতে কনটেনমেন্টের জোনের সংখ্যা কত এবং কোন কোন জায়গা এই জোনের মধ্যে পড়ছে তা দেখে নেওয়া যাক।
এই জেলার কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ৭৬।
মালিপাঁচঘড়া থানার বেশ কিছু এলাকাও কনটেনমেন্ট জোনের মধ্যে পড়েছে।
এই জেলার কনটেনমেন্ট জোনের মধ্যে পড়েছে দাসনগর, শিবপুর, ব্যাঁটরা থানা ও গোলাবাড়ি থানা এলাকার বেশ কিছু জায়গা।
এই জেলার কনটেনমেন্ট জোনের মধ্যে রয়েছে ডোমজুড়, বালি, জগাছা, লিলুয়া, সাঁকরাইলের বেশি কিছু জায়গা।
এই জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৬।
এই জেলার কনটেনমেন্ট জোনের মধ্যে রয়েছে মহেশতলা, সোনারপুর, ক্যানিং, মগরাহাট, ডায়মন্ড হারবার, কাকদ্বীপ, মথুরাপুর, মন্দিরবাজারের বেশ কিছু জায়গা।
এই জেলায় কনটেনমেন্ট জোনের মোট সংখ্যা ৮৬টি।
এই জেলার কনটেনমেন্ট জোনের মধ্যে পড়েছে বরাহনগর পুরসভার ১, ৪, ১৩, ১৬, ১৭, ২১ ২৫, ২৯ নম্বর ওয়ার্ড। কামারহাটি পুরসভার ১, ২, ২৫, ২৬, ১৮ নম্বর ওয়ার্ড। ভাটপাড়া পুরসভার ৮ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ড।
এই জেলার কনটেনমেন্ট জোনের মধ্যে উত্তর ব্যারাকপুর, টিটাগড়, বারাসত, নৈহাটি পুরসভার বেশ কিছু এলাকা।
এই জেলার দমদম, উত্তর ও দক্ষিণ দমদম, ব্যারাকপুর, মধ্যমগ্রাম, বিধাননগর পুরনিগম, কামারহাটি, ভাটপাড়া, পানিহাটি, বরাহনগর কনটেনমেন্ট জোনের মধ্যে পড়েছে।
এই জেলায় সক্রিয় করোনা আক্রান্ত রয়েছেন ১২৪ জন।
এই জেলায় কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ১৮।
এই জেলায় কনটেনমেন্ট জোন সংখ্যা ২।
এই জেলায় কনটেনমেন্ট জোন ৯টি।
এই জেলার কনটেনমেন্ট জোন সংখ্যা ৫।
এই জেলায় কনটেনমেন্ট জোন সংখ্যা ১।
এই জেলায় কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ৩।
জলপাইগুড়িতে কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ১।
দার্জিলিঙে কনটেনমেন্ট জোন সংখ্যা ২।
কালিম্পঙে কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ১।