বোলপুরে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখায় সিবিআই আধিকারিকরা। — নিজস্ব চিত্র।
অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যাকে নোটিস দেওয়ার পর একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের বোলপুর শাখায় পৌঁছলেন সিবিআই আধিকারিকরা। ব্যাঙ্কের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলার পর সেখান থেকে বেরিয়ে যান তাঁরা। ওই ব্যাঙ্কে অনুব্রত এবং তাঁর মেয়ের অ্যাকাউন্ট রয়েছে।
অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সুকন্যাকে সিবিআই নোটিস দিয়েছে বলে সূত্রের খবর।
অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা সুকন্যাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে তাঁর বোলপুরের বাড়িতে পৌঁছলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সঙ্গে রয়েছেন মহিলা আধিকারিকও।
মণীশ কোঠারিকে যখন সিবিআই আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদ করছেন ঘটনাচক্রে ঠিক সেই সময়ে বোলপুরের নিচুপট্টি এলাকায় অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে পৌঁছন তাঁর আইনজীবী সঞ্জীব দাঁ।
মণীশ কোঠারিকে জিজ্ঞাসাবাদের পর সিবিআই আধিকারিকরা বেরিয়ে যান। তাঁরা অনুব্রতের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন।
অনুব্রত মণ্ডলের হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিকে প্রায় দু’ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করল সিবিআই। বুধবার সকালে বোলপুরে যায় সিবিআইয়ের একটি দল। শান্তিনিকেতনের কাছে একটি অতিথিশালায় ওঠেন সিবিআই আধিকারিকরা। সেখানেই ডেকে পাঠানো হয় অনুব্রতের ব্যক্তিগত হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিকে। তার পর থেকেই টানা চলে জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব। সূত্রের খবর, অনুব্রতের ব্যক্তিগত হিসাবরক্ষক মণীশের কাছে অনুব্রত-কন্যা সুকন্যার সম্পত্তির হিসাব জানতে চেয়েছে সিবিআই। কারণ অনুব্রতের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিশেষ অর্থ পাওয়া যায়নি। সেই সব অ্যাকাউন্টে তেমন লেনদেনও হয়নি। সুকন্যার নামে একাধিক কোম্পানি রয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে দাবি করা হয়েছে। সূত্রে এ-ও জানা গিয়েছে যে, বেশ কিছু কোম্পানির ডিরেক্টর হিসাবেও রয়েছে অনুব্রত-কন্যার নাম।