বরফে মোড়া সান্দাকফু। ছবি: টুইটার থেকে সংগৃহীত।
পৌষের মাঝামাঝি সান্দাকফুতে তুষারপাত। সাদা চাদরে ঢেকে গিয়েছে লাচেন-সহ সিকিমের বিভিন্ন এলাকাও। এখন প্রহর গুনছে দার্জিলিং। শনিবার ভোর রাতে কি শৈলশহরে তুষারপাত হবে? আশায় রয়েছেন পর্যটকেরা।
শুক্রবার ভোররাত থেকে রাজ্য জুড়ে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। শনিবার উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি আরও বাড়বে। সেই সঙ্গে দার্জিলিঙে তুষারপাতের সম্ভাবনার কথাও জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। কপালে থাকলে গত বছরের মতো এ বারও তুষারপাতের সাক্ষী থাকতে পারেন পাহাড়বাসী।
বরফের সাদা চাদরে ঢেকে গিয়েছে সান্দাকফু। ছবি: টুইটার থেকে সংগৃহীত।
এ দিন দার্জিলিঙয়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত কয়েক দিনের তুলনায় তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও, তুষারপাতের অনুকুল পরিস্থিতি রয়েছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা। কয়েকদিন আগেই সিকিমের বিভিন্ন জায়গায় তুষারপাতের পাশাপাশি ঝমঝমে বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছিল হাওয়া অফিস। প্রত্যাশা মতোই এ দিন সিকিমের বিভিন্ন জায়গায় বরফও পড়েছে। হচ্ছে বৃষ্টিও। পশ্চিমবঙ্গের পার্বত্য এলাকাতেও যে তুরষার পাতের সম্ভাবনা রয়েছে, সে কথাও জানিয়েছিল আলিপুরের বিজ্ঞানীরা।
এ দিক কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি (১৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস)। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫.৫ ডিগ্রি। শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে। রবিবার থেকে ফের কনকনে ঠান্ডা পড়তে পারে। পাহাড়ে তুষারপাতের কারণে সেই সম্ভাবনা আরও জোরালো হচ্ছে।