—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
জেলের মধ্যে এক বন্দির অস্বাভাবিক মৃত্যু। সে ধর্ষণের মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল। তার পরিবার জানিয়েছে, গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে সে। যদিও ঘটনার তদন্তের দাবি করেছেন তাঁরা। তুলেছেন প্রশ্ন। বীরভূমের সিউড়ি জেলা সংশোধনাগারের ঘটনা।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম পলাশ কোড়া। পেশায় গাড়িচালক। ২০১৫ সালে বীরভূমের ময়ূরেশ্বরের একটি ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত হয়েছিল। রামপুরহাট আদালতে ওই মামলার বিচারপ্রক্রিয়া চলছিল। চলতি বছরেই পলাশকে দোষী সাব্যস্ত করে ২০ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় আদালত।
পলাশের পরিবারের দাবি, বুধবার বিকেলে সিউড়ি জেলা সংশোধনাগারের শৌচালয়ে গামছা গলায় দিয়ে আত্মহত্যা করেছে পলাশ। বৃহস্পতিবার সিউড়ি সদর হাসপাতালে তার দেহের ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। যদিও মৃতের পরিবার মৃত্যুর কারণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। মৃতের আত্মীয় সূর্য কোড়া বলেন, ‘‘জেলে এত জন কর্মী রয়েছেন। সিসি ক্যামেরা বসানো। তার মাঝে কী ভাবে আত্মহত্যা করলেন পলাশ? ছ’-সাত দিন আগেও কথা বলেছিলাম জেলে গিয়ে। কর্তব্যরত জেলকর্মীর নামে মামলা করব।’’