bankura

Bankura Tourism: এখনও যায়নি শীত, আবারও মুকুটমণিপুরে পর্যটকদের ভিড় জমে ওঠার আশায় ব্যবসায়ীরা

শীত পড়লে মুকুটমণিপুর, বিষ্ণুপুর, জয়পুর, শুশুনিয়া এবং পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়, জয়চণ্ডী পাহাড়ে হাজির হন বহু পর্যটক।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

বাঁকুড়া শেষ আপডেট: ৩১ জানুয়ারি ২০২২ ১৯:৩৬
Share:

নিজস্ব চিত্র।

শীত বিদায় নেওয়ার আগেই খুলেছে পর্যটনকেন্দ্রগুলি। সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণার পর নতুন করে আশায় বুক বেঁধেছেন ব্যবসায়ীরা। মাসখানেক পরে পর্যটনকেন্দ্র খোলার প্রশাসনিক ঘোষণায় স্বস্তি ফিরেছে বাঁকুড়াতেও।
প্রায় এক মাস ধরে বন্ধ বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়া জেলার বেশ কয়েকটি পর্যটনকেন্দ্র। মুষড়ে পড়েছিলেন পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ীরা। সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরে আবার সাজ সাজ রব ব্যবসায়িকমহলে। খুশি পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত দুই জেলার কয়েক হাজার মানুষ।

Advertisement

ফি বছর শীত পড়তেই বাঁকুড়ার মুকুটমণিপুর, বিষ্ণুপুর, জয়পুর, শুশুনিয়া এবং পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়, জয়চণ্ডী পাহাড়ে হাজির হন হাজার হাজার পর্যটক। করোনার খরা কাটিয়ে গত বছরের শেষ পর্ব থেকে আবার জমজমাট হয়ে উঠেছিল ওই পর্যটনকেন্দ্রগুলি। কিন্তু জানুয়ারির গোড়ায় পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে পর্যটকদের যাতায়াত নিষিদ্ধ করা হয়। তার ফলে ভরা মরসুমের মাঝামাঝি ওই জায়গাগুলি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মাথায় হাত পড়েছিল অসংখ্য ব্যবসায়ীর। শীত চলে যাওয়ার আগে সেগুলি খুলে যাওয়ার ঘোষণায় কিছুটা হলেও লোকসান ঠেকানো সম্ভব হবে বলে মনে করছেন হোটেল ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে পুরুলিয়া-বাঁকুড়ার শিল্প সামগ্রী বিক্রেতারা।

বিষ্ণুপুরের রাসমঞ্চ। নিজস্ব চিত্র

‘মুকুটমণিপুর হোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন’-এর সভাপতি সুদীপ সাহুর কথায়, ‘‘এখনও শীত বিদায় নেয়নি। এই অবস্থায় রাজ্য সরকার পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ায় আমরা কিছুটা হলেও আশার আলো দেখতে পাচ্ছি। অনেকেই হোটেলে ঘর পেতে আবার ফোন করছেন। আমাদের আশা, ফেব্রুয়ারি মাসে ভাল ব্যবসা হবে।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement