বিক্ষোভরত চাকরিপ্রার্থীরা। —ফাইল চিত্র।
আরও একটি বছর কেটে গেল। নিয়োগের দাবিতে এখনও বসে আছেন চাকরি-প্রার্থীরা। তাঁদের পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্য সরকারকে বিঁধলেন বিরোধী নেতারা। তাঁর এক্স হ্যান্ড্লে (পূর্বতন টুইটার) বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী রবিবার কটাক্ষ করেছেন, মুখ্যমন্ত্রীর মুখে বলা ‘ডাবল, ডাবল চাকরি’র প্রতিশ্রুতি শুধু তাঁর পছন্দের আমলা ও আধিকারিকদের জন্য প্রযোজ্য। তাঁরা অবসর নিলেই পুনর্নিয়োগ পান। কিন্তু ‘যোগ্য’ চাকরি-প্রার্থীরা পান না। সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তীর মন্তব্য, ‘‘শিক্ষিত, যোগ্য অজস্র যুবক ন্যায্য দাবিতে রাস্তার পাশে। বঞ্চনার শিকার। আর মুখ্যসচিব, ডিজি-সহ ঘনিষ্ঠদের অবসরের সঙ্গে সঙ্গেই পুনর্নিয়োগ! মুখ্যমন্ত্রীকে বলতে হবে, তিনি কি শুধুই চাটুকারদের মুখ্যমন্ত্রী? বেকার যুবক-যুবতীদের নন?’’ চাকরি-প্রার্থীদের পক্ষে সরব হয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীও।
প্রয়াত সোমেন মিত্রের ৮২তম জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন কংগ্রেস নেতা - কর্মীদের। আমহারস্ট স্ট্রিটে। —নিজস্ব চিত্র।
বর্ষশেষের দিনে চাকরি-প্রার্থীদের অবস্থানে গিয়েছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস নেতা আশুতোষ চট্টোপাধ্যায়। তার আগে এ দিন আমহার্স্ট স্ট্রিটে গিয়ে প্রয়াত, প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্রের ৮২তম জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানান বাদল ভট্টাচার্য, প্রদেশ কংগ্রেসের কৃষ্ণা দেবনাথ, আশুতোষ, সুমন রায় চৌধুরী, উত্তর ও মধ্য কলকাতা জেলা কংগ্রেস সভাপতি রানা রায় চৌধুরী ও সুমন পাল প্রমুখ। সোমেনের পুরনো বাড়ি চত্বরে তাঁর মূর্তিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে সোমেন-স্মরণ করেছেন কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা।