পথেই বরাদ্দ
সভাস্থলে হেঁটে আসার সময়ে জলপাইগুড়ি টাউন ক্লাব স্টেডিয়ামের ভগ্নদশা নজরে পড়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। রাস্তা থেকেই ক্রীড়া দফতরে ফোন করে স্টেডিয়াম সংস্কারে ৫০ লক্ষের আর্থিক বরাদ্দের ব্যবস্থা করে দেন। জেলাশাসক পৃথা সরকারকে ওই কাজের দেখভাল করার দায়িত্ব দেন মুখ্যমন্ত্রী।
সৈকতে মানা
মঙ্গলবার শিলিগুড়ির সভায় তাঁকে সভামঞ্চে দেখা গিয়েছিল। তবে বুধবার জলপাইগুড়িতে সরকারি সভাতে মুখ্যমন্ত্রীর কাছাকাছি থাকতে পারেননি জলপাইগুড়ি জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতি সৈকত চট্টোপাধ্যায়। এ দিন অনুষ্ঠান শুরুর আগে তিনি মঞ্চে ওঠার চেষ্টাও করছিলেন। তবে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী গৌতম দেব তা দেখে তাঁকে উঠতে তাঁকে নিষেধ করেন।
কে আগে যাবে
কে সামনে বসবে। তা নিয়েই বচসা। মুখ্যমন্ত্রী সভার সামনের সারিতে বসার জন্য দর্শক আসনে থাকা দলেরই মহিলাদের মধ্যে বচসা বাধে। মুখ্যমন্ত্রী তখনও সভায় পৌঁছননি। তার আগে সমস্যা মেটাতে নেমে আসতে হয় বিধায়ক খগেশ্বর রায়কে। কিছুক্ষনের মধ্যেই বিষয়টি মিটে যায়।
মোহনের হাতে
মন্ত্রী, সাংসদদের সঙ্গে জলপাইগুড়ি পুরসভার চেয়ারম্যান মোহন বসুর হাত দিয়েও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রাপকদের হাতে তুলিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এ দিন মঞ্চ থেকে কৃষকদের পাওয়ার টিলার, আদিবাসী ছাত্রীদের সাইকেল, কন্যাশ্রীর সুবিধা, বাসিন্দাদের একাংশকে জমির পাট্টা, উদ্যানপালন দফতরের তরফে গ্রিন হাউস প্রকল্পের সহায়তা দেওয়া হয়।