কদমতলায় সিসি ক্যামেরা

নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে জলপাইগুড়ি শহর এবং জেলার কয়েকটি বিশেষ জায়গায় পুলিশের পক্ষ থেকে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসতে চলেছে। ইতিমধ্যে জলপাইগুড়ির ব্যস্ততম কায়গা কদমতলা মোড়ে ক্যামেরা বসানোর কাজ চলছে। জলপাইগুড়ির পুলিশ সুপার আকাশ মেঘারিয়া বলেন, “এই ক্যামেরার ফুটেজ একমাত্র জেলা পুলিশ আধিকারিক এবং জেলাশাসক দেখতে পারবেন। এ ছাড়া স্থানীয় ভাবে পুরসভা এবং অন্য কোনও দফতর ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে পারবে না।”

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

জলপাইগুড়ি শেষ আপডেট: ২৬ মার্চ ২০১৬ ০২:৪০
Share:

নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে জলপাইগুড়ি শহর এবং জেলার কয়েকটি বিশেষ জায়গায় পুলিশের পক্ষ থেকে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসতে চলেছে। ইতিমধ্যে জলপাইগুড়ির ব্যস্ততম কায়গা কদমতলা মোড়ে ক্যামেরা বসানোর কাজ চলছে। জলপাইগুড়ির পুলিশ সুপার আকাশ মেঘারিয়া বলেন, “এই ক্যামেরার ফুটেজ একমাত্র জেলা পুলিশ আধিকারিক এবং জেলাশাসক দেখতে পারবেন। এ ছাড়া স্থানীয় ভাবে পুরসভা এবং অন্য কোনও দফতর ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে পারবে না।”

Advertisement

এই ক্যামেরার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলির সভা এবং মিছিলের ওপর নজরদারি করা হবে। এ ছাড়াও ‌এই জায়গাগুলি দিয়ে দুস্কৃতিদের আনাগোনার ওপর ২৪ ঘণ্টা নজর রাখা হবে। এছাড়াও পুলিশও জায়গাগুলিতে ঠিকঠাক নজর দিচ্ছে কিনা, টহলদার ভ্যানের টহলদারি জারি আছে কিনা সবকিছু খতিয়ে দেখা হবে। কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটলে তা সিসি টিভির ফুটেজ থেকে সরাসরি জানা যাবে। আপাতত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে বসানো হলেও জলপাইগুড়ি জেলায় এই ক্যামেরাগুলি থেকে যাবে। ভবিষ্যতে অপরাধ সংক্রান্ত সবকিছু নির্ধারণ করতে ক্যামেরাগুলি সহায়তা করবে।

জলপাইগুড়ি জেলার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা জেমন মালবাজারের ক্যালটেক্স মোর, চালসার মোর, ধুপগুড়ির চৌমাথা, ময়নাগুড়ির ইন্দিরা মোর, ময়নাগুড়ি ট্র্যাফিক মোরে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসানোর প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। জলপাইগুড়ি শহরের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ ট্র্যাফিক মোরে এই ক্যামেরা বসানোর জন্যও প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। ক্যামেরায় ধ্বনি রেকর্ড করার ব্যবস্থা থাকবে। রাজনৈতিক দলগুলির মিছিলে কি বক্তব্য রাখা হচ্ছে ছবির সঙ্গে তা রেকর্ড করা হবে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement