কিন্তু ব্যস্ততা নেই শিলিগুড়ির কুমারটুলিতে। নিজস্ব চিত্র
একে করোনায় রক্ষে নেই তারপর আবার দোসর নির্বাচন কমিশন। এই দু’য়ে ভেস্তে যাবে সরস্বতী পুজোর আনন্দ। আর মাত্র সপ্তাহ দুই বাকি সরস্বতী পুজোর। কিন্তু ব্যস্ততা নেই শিলিগুড়ির কুমারটুলিতে। স্কুলেও পুজোর আয়োজন করা যাবে কি না তা নিয়েও ধন্দে কর্তৃপক্ষ।
আসন্ন পুরভোটে শিলিগুড়ি কলেজ নির্বাচন কমিশনের দখলে। কাজেই পুজো হবে কি হবে না তা নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। সরস্বতী পুজোয় শিলিগুড়ি শহরের প্রাণ শিলিগুড়ি কলেজ। বিভিন্ন কলেজের পড়ুয়াদের পাশাপাশি স্কুলের পড়ুয়াও সেই কলেজ মাঠেই ভিড় জমায়। বন্ধু বান্ধবীদের সাথে সেই কত হৈ-হুল্লোড়। কিন্তু এবার তা একেবারেই হচ্ছে না। ১২ ফেব্রুয়ারি পুরভোট। বিভিন্ন স্কুলগুলোতেও পা রাখবে নির্বাচন কমিশন। তাই স্কুলের পুজো নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে। স্কুল ও কলেজের কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, হয়তো ঘটেপটেই পুজো সারতে হবে। পড়ুয়ারা যদি স্কুল-কলেজে না আসে তবে পুজোর আনন্দ কোথায়।
তবুও আশায় বুক বাঁধছে কুমারটুলির মৃৎশিল্পীরা। এক মৃৎশিল্পী বলেন, ‘‘পুজো তো হবে, সে হিসবেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’’