রাহুল গাঁধী।নিজস্ব চিত্র।
ঘণ্টা তিনেকের ব্যবধানে বাগডোগরায় নামলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কংগ্রেস নেতা রাহুল গাঁধী। মোদী নেমেছিলেন সকাল ১০টায়। রাহুল এলেন দুপুর ১টায়। সেখান থেকে তিনিও মোদীর মতো যান বিহারে ভোট প্রচারে। দার্জিলিং জেলা কংগ্রেস সভাপতি তথা বিধায়ক শঙ্কর মালাকার, প্রদেশ কংগ্রেসের সম্পাদক সুজয় ঘটক, অমিতাভ সরকার, ব্লক কংগ্রেস সভাপতি শ্যামল মণ্ডল, যুব কংগ্রেস সভাপতি রোহিত তেওয়ারিরা বিমানবন্দরে ছিলেন। তবে প্রচারে যাবার সময় কারও সঙ্গে দেখা করেননি রাহুল। বিমানবন্দরে নেমে পাশেই বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে হেলিকপ্টারে রওনা হন রাহুল।
প্রচার সেরে হেলিকপ্টারে ফেরেন বাগডোগরায়। ছত্তীশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল প্রচার সেরে বাগডোগরায় নেমেছিলেন। রাহুল ফিরবেন শুনে তিনিও হাজির থাকেন সেখানে। ব্যান্ডপার্টি, ফুলের মালা নিয়ে উপস্থিত ছিলেন কর্মী সমর্থকদের অনেকে। সেখান থেকে রাহুল আসেন শিলিগুড়ির শালবাড়ির কাছে নিউ চামটা চা বাগানের একটি বিলাসবহুল হোটেলে। সেখানে অবশ্য কোনও নেতার সঙ্গে দেখা করার ব্যাপার ছিল না। জেলা কংগ্রেসের তরফেই জানানো হয়েছে, বুধবার সকালেও তাঁর প্রচার কর্মসূচি রয়েছে বিহারে। সেই মতো বাগডোগরা হয়ে হেলিকপ্টারে যাবেন। সেখান থেকে ফিরে বিমানবন্দর থেকেই দিল্লি ফিরে যাবেন তিনি।