প্রতীকী ছবি।
থানা চত্বরে মিলল কনস্টেবলের ঝুলন্ত দেহ। এই ঘটনার জেরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কোচবিহারের শীতলখুচিতে। প্রাথমিক তদন্তে মনে করা হচ্ছে, আত্মহত্যা করেছেন ওই পুলিশকর্মী। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
নৃপেন বর্মণ নামে ওই কনস্টেবল শীতলখুচির শাঙ্গারবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশকর্মীরা থানার পিছন দিকে একটি গাছে নৃপেনের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। নৃপেনের পরিবারের অবশ্য দাবি, তিনি স্বাভাবিক ছিলেন। আত্মহত্যা করার মতো কোনও ঘটনা ঘটেনি। তাঁর আত্মীয় অজিত কুমার রায় বলেন, ‘‘এই মৃত্যুর কারণ জানতে আমরা উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত দাবি করছি। তদন্ত হলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।’’
এ নিয়ে মাথাভাঙার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট এবং ডেপুটি কালেকটার ফিঞ্জো শেরপা বলেন, ‘‘ময়নাতদন্তের পর নৃপেন বর্মণের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।’’ ইতিমধ্যেই পুলিশ ওই কনস্টেবলের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। আপাতত ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় তদন্তকারীরা।