snake

ধূপগুড়ির সেফ হোমে নিরাপদ আশ্রয়ে এক জোড়া দাঁড়াশ, আতঙ্কে রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মীরা

ধূপগুড়ি গার্লস কলেজে তৈরি হয়েছে সেফ হোম। সোমবার সকালে সেই সেফ হোমে দু’টি বিরাট আকারের সাপ দেখতে পান রোগী এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা। স্বাভাবিকভাবেই আতঙ্ক ছড়ায়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

ধূপগুড়ি শেষ আপডেট: ১২ জুলাই ২০২১ ১৬:০৯
Share:

একটি দাঁড়াশকে উদ্ধার করা হয়েছে। —নিজস্ব চিত্র

করোনা রোগীদের জন্য তৈরি সেফ হোমে ঢুকে পড়েছিল এক জোড়া বিশালাকার দাঁড়াশ সাপ। আর তার জেরে আতঙ্ক ছড়াল রোগী এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে। যদিও ঘণ্টাখানেকের চেষ্টায় একটি সাপকে উদ্ধার করেছেন পরিবেশপ্রেমীরা। আর একটি সাপ অবশ্য ধরা যায়নি। এই ঘটনা ঘটেছে ধূপগুড়ি গার্লস কলেজে।

Advertisement

ধূপগুড়ি গার্লস কলেজে তৈরি হয়েছে সেফ হোম। সোমবার সকালে সেই সেফ হোমে দু’টি বিরাট আকারের সাপ দেখতে পান রোগী এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা। স্বাভাবিকভাবেই আতঙ্ক ছড়ায়। এর পর পরিবেশপ্রেমী সংগঠন ডুয়ার্স নেচার অ্যান্ড স্নেক অর্গানাইজেশনের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়। ওই সংগঠনের সদস্যরা সেফ হোম থেকে একটি সাপ উদ্ধার করেন। তবে আরও একটি সাপ ওই সেফ হোমে রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

ওই হোমের সাফাই কর্মী অজয় বাসফোর বলেন, ‘‘সকালে কাজ করার সময় দেখি দু’টি বড় বড় সাপ।তা দেখে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। বিষয়টি স্বাস্থ্যকর্মীদের জানাই। এরপর পরিবেশপ্রেমীরা সেই সাপ উদ্ধার করে।’’ জলপাইগুড়ির সর্পবিদ মিন্টু চৌধুরী বলেন, ‘‘গরমকালে সাপের উপদ্রব কিছুটা বাড়ে। কারণ সাপ গরম সহ্য করতে পারে না। সাপ শীতল স্থান খোঁজে। এখন সাপের প্রজননেরও সময়। তাই সেফ হোম তার কাছে নিরাপদ।’’ উদ্ধার করা ওই সাপটিকে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement