উৎসবে মেতেছেন তৃণমূল কর্মীরা নিজস্ব চিত্র।
জঙ্গিপুরে বড় জয় পেল তৃণমূল। ৯২ হাজার ৬১৩ ভোটে জিতলেন তৃণমূলের জাকির হুসেন।
শমসেরগঞ্জ ধরে রাখল তৃণমূল। নির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম ২৬ হাজার ৩৮৪ ভোটে জয়ী হয়েছেন।
জঙ্গিপুরে একবিংশ রাউন্ডের শেষে তৃণমূল প্রার্থী জাকির হুসেন ৭১ হাজার ৬৬৫ ভোটে এগিয়ে। অন্য দিকে শমসেরগঞ্জে ত্রয়োবিংশ রাউন্ডের শেষে ২৬ হাজার ৩৩৫ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ৯৬ হাজার ১২০ ভোট। কংগ্রেসের জইদুর রহমান পেয়েছেন ৭০ হাজার ৯ ভোট। বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৭৭ ভোট। সিপিএম প্রার্থী পেয়েছেন ৬১৪৫ ভোট।
ব্যবধান বাড়িয়ে চলেছেন জঙ্গিপুরের তৃণমূল প্রার্থী জাকির হুসেন। ষষ্ঠদশ রাউন্ডের শেষে ভোটের ব্যবধান ৫৭ হাজার ৯৩৫। জাকির পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৯৮৪ ভোট। অন্য দিকে বিজেপি প্রার্থী সুজিত দাস পেয়েছেন ২৬ হাজার ৪৯ ভোট। শমসেরগঞ্জে ষষ্ঠদশ রাউন্ডের শেষে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৮৬৩ ভোট। কংগ্রেসের জইদুর রহমান পেয়েছেন ৫১ হাজার ২১ ভোট। বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন ৫৫০৫ ভোট। আমিরুলের ভোটের ব্যবধান ১৪ হাজার ৮৪২।
পঞ্চদশ রাউন্ডের শেষে জঙ্গিপুরে জাকির পেয়েছেন ৭৭ হাজার ৭১৪ ভোট। অন্য দিকে বিজেপি প্রার্থী সুজিত দাস পেয়েছেন ২৫ হাজার ১৮৩ ভোট। ব্যবধান ৫২ হাজার ৫৩১। শমসেরগঞ্জে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৫৯ হাজার ২০৫ ভোট। কংগ্রেসের জইদুর রহমান পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৮৩০ ভোট। বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন ৫৪৩৭ ভোট। আমিরুলের ভোটের ব্যবধান ১০ হাজার ৩৭৫।
জঙ্গিপুরে ত্রয়োদশ রাউন্ডের শেষে তৃণমূলের ভোটের ব্যবধান ৪৩ হাজার ৯৪৬। জাকির পেয়েছেন ৬৭ হাজার ২৮৪টি ভোট। অন্য দিকে বিজেপি প্রার্থী সুজিত দাস পেয়েছেন ২৩ হাজার ৩৩৮ ভোট। শমসেরগঞ্জে ত্রয়োদশ রাউন্ডের শেষে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৫০ হাজার ৯১০ ভোট। কংগ্রেসের জইদুর রহমান পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৮১ ভোট। বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন ৫০৫১ ভোট। আমিরুলের ভোটের ব্যবধান ৭৮২৯।
জঙ্গিপুরে একাদশ রাউন্ডের শেষে জাকির পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৮৯ ভোট। অন্য দিকে বিজেপি প্রার্থী সুজিত দাস পেয়েছেন ২১ হাজার ৮৭৮ ভোট। ব্যবধান ৩৩ হাজার ৬১১। শমসেরগঞ্জে দ্বাদশ রাউন্ডের শেষে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪৭ হাজার ৫৪৪ ভোট। কংগ্রেসের জইদুর রহমান পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৮৫৩ ভোট। বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন ৪৯১৬ ভোট। আমিরুলের ভোটের ব্যবধান ৭৬৯১।
জঙ্গিপুরে দশম রাউন্ডের শেষে তৃণমূলের ভোটের ব্যবধান ৩০ হাজার ৮১২। জাকির পেয়েছেন ৫০ হাজার ৪৮০টি ভোট। অন্য দিকে বিজেপি প্রার্থী সুজিত দাস পেয়েছেন ১৯ হাজার ৬৬৮ ভোট। শমসেরগঞ্জে একাদশ রাউন্ডের শেষে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪২ হাজার ৯৮২ ভোট। কংগ্রেসের জইদুর রহমান পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৫৮৭ ভোট। বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন ৪৮১৭ ভোট। আমিরুলের ভোটের ব্যবধান ৬৩৯৫।
জঙ্গিপুরে সপ্তম রাউন্ডের শেষে জাকির পেয়েছেন ৩৫ হাজার ২৫ ভোট। অন্য দিকে বিজেপি প্রার্থী সুজিত দাস পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪৮৫ ভোট। ব্যবধান ২০ হাজার ৫৪০। শমসেরগঞ্জে অষ্টম রাউন্ডের শেষে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৩১ হাজার ৯৭৭ ভোট। কংগ্রেসের জইদুর রহমান পেয়েছেন ২৬ হাজার ১২ ভোট। বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন ৪২৩৮ ভোট। আমিরুলের ভোটের ব্যবধান ৫৯৬৫।
শমসেরগঞ্জে সপ্তম রাউন্ডের শেষে ৬৪০৯ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম।
জঙ্গিপুরে বড় জয়ের পথে তৃণমূল। ষষ্ঠ রাউন্ডের শেষে ১৮ হাজার ৭৩৭ ভোটে এগিয়ে ঘাসফুল প্রার্থী।
চতুর্থ রাউন্ডের শেষে জঙ্গিপুরে ব্যবধান অনেকটাই বাড়িয়ে নিলেন তৃণমূল প্রার্থী জাকির হুসেন। তিনি এগিয়ে ১১ হাজার ৫৯১ ভোটে।
ষষ্ঠ রাউন্ডের শেষে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের জইদুর রহমানের থেকে ৫১৯০ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম।
জঙ্গিপুরেও ব্যবধান বাড়াচ্ছে তৃণমূল। তৃতীয় রাউন্ডের শেষে জোড়াফুল প্রার্থী জাকির হুসেন এগিয়ে ৮৩৯৭ ভোটে।
শমসেরগঞ্জে ব্যবধান বাড়িয়ে চলেছে তৃণমূল। চতুর্থ রাউন্ডের শেষে ২৪৫৭ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম।
দ্বিতীয় রাউন্ডের শেষে তৃণমূলের ব্যবধান আরও বাড়ল। শমসেরগঞ্জে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪২৩৫টি ভোট। কংগ্রেস প্রার্থী জইদুর রহমান পেয়েছেন ৩০৯৫টি ভোট। ব্যবধান ১১৪০ ভোটের। জঙ্গিপুরে ২৯৭৪ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী জাকির হুসেন। তিনি পেয়েছেন ৪৮৪২টি ভোট। বিজেপি-র সুজিত দাস ১৮৬৮টি ভোট পেয়েছেন।
পোস্টাল ব্যালট শেষে শুরু হয়েছে এভিএম গণনা। প্রথম রাউন্ড শেষে শমসেরগঞ্জে তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম ও জঙ্গিপুরে তৃণমূল প্রার্থী জাকির হুসেন এগিয়ে রয়েছেন।
মুর্শিদাবাদের দুই কেন্দ্রে চলছে পোস্টাল ব্যালট গণনা। দু’টি কেন্দ্রেই এগিয়ে তৃণমূল। শমসেরগঞ্জে ১৬ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী আমিরুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ২৩৪টি ভোট। কংগ্রেস প্রার্থী জইদুর রহমান পেয়েছেন ২১৮টি ভোট। জঙ্গিপুরে ১৭১৭ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী জাকির হুসেন। তিনি পেয়েছেন ৪৫৪২টি ভোট। বিজেপি-র সুজিত দাস ২৮২৫ এবং আরএসপি প্রার্থী জানে আলম মিয়া ২৫৫টি ভোট পেয়েছেন। ভবানীপুর কেন্দ্রেও পোস্টাল ব্যালট গণনার শেষে এগিয়ে রয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
জঙ্গিপুরে ২৬ রাউন্ড, শমসেরগঞ্জে ২৪ রাউন্ড গণনা হবে। জঙ্গিপুর পলিটেকনিক কলেজে দু’টি কেন্দ্রের ভোট গণনা হবে। দু’টি বিধানসভার জন্য ৪টি ঘর বরাদ্দ হয়েছে। এক একটি ঘরে ৭টি করে টেবিল রয়েছে।
ভোটের সময় নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছিল শমসেরগঞ্জ এবং জঙ্গিপুর। জঙ্গিপুরে ১৮ কোম্পানি এবং শমসেরগঞ্জে ১৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। দীর্ঘ দিন ধরেই জঙ্গিপুর কংগ্রেসের ঘাঁটি ছিল। মাঝে কয়েক বার ওই কেন্দ্র দখলে ছিল বাম শরিক দল আরএসপি-র। তবে ২০১৬ সালে ওই কেন্দ্রে জোড়াফুল ফোটান জাকির। তিনি রাজ্যের মন্ত্রীও হন। রাজ্যে তৃতীয় দফার জন্য আগের থেকে আরও বেশি ক্ষমতা নিয়ে ফিরে আসা তৃণমূলের দখলে ওই আসন থাকে কি না তা দেখার। একই কথা খাটে শমসেরগঞ্জ কেন্দ্রের ক্ষেত্রেও। ২০১১ সালে ওই আসন ছিল বামেদের দখলে। তার পর ২০১৬-য় সেখানে ফুটেছে জোড়াফুল। তৃণমূল ২০২১-এর লড়াইতেও ওই কেন্দ্র ধরে রাখতে পারবে কি না তা স্পষ্ট হয়ে যাবে আর কিছু ক্ষণের মধ্যেই।