Sandeshkhali Incident

সন্দেশখালি বিতর্কের মধ্যেই বদল দক্ষিণবঙ্গের এডিজি, বারাসতের ডিআইজি-ও, এলেন সুপ্রতিম ও ভাস্কর

দক্ষিণবঙ্গের এডিজি পদে ছিলেন সিদ্ধনাথ গুপ্ত। তাঁকে সরিয়ে সেই জায়গায় আইপিএস সুপ্রতিম সরকারকে নিয়ে এল নবান্ন। সন্দেশখালি এলাকা বারাসত ডিআইজির নিয়ন্ত্রণাধীন। সেই পদেও বদল।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৭:৪৯
Share:

গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।

সন্দেশখালি নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই রাজ্য পুলিশের এডিজি (দক্ষিণবঙ্গ) পদে বদল। বদলি করা হল বারাসতের ডিআইজি-কেও। ঘটনাচক্রে, এই দুই পুলিশকর্তার নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই সন্দেশখালি এলাকা পড়ে।

Advertisement

এডিজি (দক্ষিণবঙ্গ) পদ থেকে গত ৩১ জানুয়ারি বদলি হন সিদ্ধনাথ গুপ্ত। তবে সন্দেশখালিতে অশান্তি শুরু হতেই তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়। এ বার সেই পদে নিয়ে আসা হল সুপ্রতিম সরকারকে। সুপ্রতিম এত দিন ছিলেন রাজ্য পুলিশের এডিজি (ট্র্যাফিক ও পথ নিরাপত্তা ) পদে।

সন্দেশখালি এবং ন্যাজাট থানা বারাসতের ডিআইজির নিয়ন্ত্রণাধীন। বারাসতের ডিআইজি সুমিত কুমারকে সরিয়ে শনিবার সেই জায়গায় নিয়ে আসা হচ্ছে ভাস্কর মুখোপাধ্যায়কে। সুমিতকে ডিআইজি নিরাপত্তা পদে পাঠানো হয়েছে। ভাস্করকে বারাসত পুলিশ জেলার সুপার থেকে গত ৩১ জানুয়ারি মালদহ রেঞ্জের ডিআইজি হিসাবে পাঠানো হয়।

Advertisement

বছর দুয়েক আগে উত্তর ২৪ পরগনার বাগুইআটিতে দুই স্কুলপড়ুয়া খুনের ঘটনার মধ্যে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের পদ থেকে সরানো হয়েছিল সুপ্রতিমকে। তখন থেকেই রাজ্য পুলিশের ট্র্যাফিক ও রোড সেফটির এডিজি ও আইজিপি পদে ছিলেন সুপ্রতিম।

সন্দেশখালিকাণ্ডে প্রশ্নের মুখে পড়েছে রাজ্য প্রশাসনের ভূমিকা। বিশেষ করে পুলিশ-প্রশাসনের সমালোচনা লাগাতার করে চলেছেন বিরোধীরা। তাঁদের দাবি, সন্দেশখালিতে ‘নৈরাজ্যের’ মূলে রয়েছে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তা ও পুলিশকর্মীদের একাংশের মদত। যদিও পুলিশ-প্রশাসন প্রথম থেকেই সেই অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছে। তাদের বক্তব্য, সমস্ত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ যথাযথ পদক্ষেপ করছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement