টুকরো খবর

সদ্য বিবাহিত এক তরুণীর অপমৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত নেমেছে রামনগর থানার পুলিশ। শুক্রবার দুপুরে পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগর থানার দেপালের স্থানীয় কাজুবাদামের জঙ্গলে শকুন্তলা বর (২৭) নামে ওই তরুণীর দেহ দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরাই পুলিশে খবর দেন। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতার শরীরে গভীর ক্ষত ও দু’হাতের শিরা কাটা ছিল। মৃতদেহের পাশ থেকে মিলেছে একটি সুইসাইড নোটও। মৃতার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৭ নভেম্বর দেপালে রামনগরের তেলিশঙ্করপুর এলাকার গ্রিল কারখানার কর্মী মনোজ মহারানার সঙ্গে বিয়ে হয় শকুন্তলার।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০১৪ ০০:২৪
Share:

সদ্য বিবাহিত তরুণীর অপমৃত্যু ঘিরে তদন্ত
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাঁথি

Advertisement

সদ্য বিবাহিত এক তরুণীর অপমৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত নেমেছে রামনগর থানার পুলিশ। শুক্রবার দুপুরে পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগর থানার দেপালের স্থানীয় কাজুবাদামের জঙ্গলে শকুন্তলা বর (২৭) নামে ওই তরুণীর দেহ দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরাই পুলিশে খবর দেন। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতার শরীরে গভীর ক্ষত ও দু’হাতের শিরা কাটা ছিল। মৃতদেহের পাশ থেকে মিলেছে একটি সুইসাইড নোটও। মৃতার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৭ নভেম্বর দেপালে রামনগরের তেলিশঙ্করপুর এলাকার গ্রিল কারখানার কর্মী মনোজ মহারানার সঙ্গে বিয়ে হয় শকুন্তলার। বিয়ের পর শুক্রবার ওই তরুণী দ্বিরাগমনে বাপের বাড়িতে এসেছিলেন। সেদিন সকাল থেকেই শকুন্তলার স্বামী ও শ্বশুরও বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন। সকলের নজর এড়িয়ে কীভাবে ওই তরুণী কাজু বাদামের জঙ্গলে গেলেন, তা নিয়ে ধন্দে পরিবার। স্থানীয় সূত্রে খবর, বছর তিনেক আগে শকুন্তলার একবার বিয়ে হয়েছিল। তবে এ দিনের ঘটনার পর মৃতার পরিবারের তরফে পুলিশে কোনও অভিযোগ করা হয়নি। শুক্রবার সন্ধ্যায় রামনগর-১ ব্লকের বিডিও তমোজিত্‌ চক্রবর্তীর উপস্থিতিতে মৃতদেহের ‘সুরতহাল’ করা হয়। এরপর দেহটি ময়না তদন্তের জন্য কাঁথি মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। কাঁথির এসডিপিও ইন্দ্রজিত্‌ বসু জানান, রামনগর থানার পুলিশ একটি অস্বভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।

Advertisement

দুর্ঘটনায় মৃত্যু অন্তঃসত্ত্বার

চিকিত্‌সককে দেখিয়ে সাইকেলে চেপে বাড়ি ফেরার পথে লরির ধাক্কায় মৃত্যু হল এক অন্তঃসত্ত্বার। শনিবার দুপুরে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দকুমারের নিকাশি বাজারের কাছে তমলুক-শ্রীরামপুর রাজ্য সড়কের ঘটনা। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত জ্যোত্‌স্না ভৌমিক (৩০) তমলুক থানার বাড়বসন্ত গ্রামের বাসিন্দা। নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওই বধূর স্বামী মিলন ভৌমিক একটি বেসরকারি সংস্থার নিরাপত্তারক্ষী। মিলনবাবু এ দিন সকালে স্ত্রীকে নিয়ে নিকাশি বাজারের কাছে একটি নার্সিংহোমে এক চিকিত্‌সকের কাছে গিয়েছিলেন। ফেরার পথে একই দিক থেকে আসা একটি লরি তাঁদের সাইকেলের পিছনে ধাক্কা মারে। লরির চালক পলাতক।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement