ভোট এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা

বিধানসভা ভোটের প্রথম পর্বের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ আগামী সোমবার। ভোটে এ বারে দু’টি হেলিকপ্টার-সহ ১টি এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা রাখছে নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিসে এক সংবাদিক বৈঠকে এ কথা জানান অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী অফিসার দিব্যেন্দু সরকার।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০২ এপ্রিল ২০১৬ ০১:৪৭
Share:

বিধানসভা ভোটের প্রথম পর্বের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ আগামী সোমবার। ভোটে এ বারে দু’টি হেলিকপ্টার-সহ ১টি এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা রাখছে নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিসে এক সংবাদিক বৈঠকে এ কথা জানান অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী অফিসার দিব্যেন্দু সরকার। তিনি বলেন, ‘‘কোনও ভোট কর্মী বা কেন্দ্রীয় বাহিনীর কোনও জওয়ান অসুস্থ হয়ে পড়লে আপৎকালীন পরিস্থিতি বুঝে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সটি কাজে লাগানো হবে।’’

Advertisement

নির্বাচন প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে ভোট কর্মীদের জন্য এ বছর একাধিক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করছে কমিশন। ইভিএম-সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পেতে ভোট কর্মীদের যাতে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে না হয়, তার জন্য ‘এক জানালা’ পরিষেবার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, প্রতি বছরই ভোট কর্মীরা খাবার নিয়ে নানা অভিযোগ করেন। এ বছর যাতে সেই অসুবিধা না হয় সে জন্য প্রতিটি জেলার স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। বুথের বাইরে যেমন খাবারের ব্যবস্থা থাকবে, একই ভাবে ভোট কর্মীরা যেখানে থাকবেন সেখানেও স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি খাবার সরবরাহ করবে। বাস্তবসম্মত দরেই খাবার পাওয়া যাবে বলে দিব্যেন্দুবাবু জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘ভোট কর্মীরা কোনও কারণে অসুস্থ হয়ে পড়লে যাতে কোনও সমস্যা না হয় সে দিকেও নজর রাখা হয়েছে। ভোট কর্মীদের যেমন প্রাথমিক শুশ্রুষার জন্য একটি করে ‘হেলথ কিট’ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি জেলা হাসপাতালগুলিতেও বাড়তি শয্যার ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।’’ তিনি জানান, রাজ্য সরকারি কর্মীরা এবং যাঁরা সরকারি কর্মী নন অথচ ভোটের কাজে জড়িত তাঁরাও ‘ক্যাশ লেস’ ব্যবস্থায় চিকিৎসা পরিষেবা পাবেন।’’ সরকারি এবং যে সমস্ত বেসরকারি হাসপাতালগুলির নাম সরকারি খাতায় নথিভুক্ত রয়েছে সেই সব জায়গায় চিকিৎসা পাওয়া যাবে বলে তিনি জানান।

মহামিছিল। জোটের মহামিছিল হল মেদিনীপুরে। শুক্রবার কলেজ মাঠের সামনে থেকে এই মিছিল শুরু হয়। ছিলেন সিপিএমের জেলা সম্পাদক তরুণ রায়, দলের শহর জোনাল সম্পাদক সারদা চক্রবর্তী, কংগ্রেসের জেলা সভাপতি বিকাশ ভুঁইয়া প্রমুখ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement