বাড়ি বাড়ি পরিস্রুত পানীয় জল পৌঁছে দিতে এ বার হলদিয়া পুরসভার হাতে এল ৮০ কোটি টাকা। পুরসভার এগজিকিউটিভ অফিসার জগতবন্ধু দাস জানিয়েছেন, কেন্দ্রের অটল মিশন ফর রিজুভিনেশন অ্যান্ড আরবান ট্রান্সফরমেশন(আশ্রুত) প্রকল্পের হাত ধরেই এই বরাদ্দ।
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, হলদিয়ার বিভিন্ন ওয়ার্ডে জলের সমস্যা নতুন নয়। গ্রীষ্মকালে ভূগর্ভস্থ জলস্তর নেমে যায়। কোনও কোনও এলাকায় জলস্তর বেশি পরিমাণে নেমে যাওয়ায় নলকূপ খারাপ হয়ে যায়। পানীয় জলের চাহিদা মেটাতে অনেক ওয়ার্ডে পুরসভাকে ট্যাঙ্কে করে জল সরবরাহ করতে হয়। পুরসভায় জলের সমস্যা মেটাতে এলাকার ২৬টি ওয়ার্ডে বাড়ি বাড়ি নলবাহিত পরিশ্রুত পানীয় জল পৌঁছে দিতে ২৪৫ কোটি টাকার মাস্টার প্ল্যান তৈরি করেছে পুরসভা। প্রস্তাবিত প্রকল্প রাজ্য সরকারের মাধ্যমে কেন্দ্রের কাছে পাঠানোর পরই মিলেছে প্রথম পর্যায়ের ৮০ কোটি টাকার বরাদ্দ।
পুরসভার এগজিকিউটিভ অফিসার জগতবন্ধু দাস বলেন, ‘‘প্রথম পর্যায়ে ১৬ থেকে ২৬ নম্বর ওয়ার্ড পর্যন্ত কাজ হবে। বিস্তারিত প্রকল্প রিপোর্ট তৈরির পর এই ওয়ার্ডগুলিতে ওভারহেড রিজার্ভার, আন্ডার গ্রাউন্ড রিজার্ভার তৈরি করা হবে।’’ তিনি আরও জানান, জল সরবরাহের জন্য ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চকদ্বীপায় ৪১ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে হলদিয়া ডেভলপমেন্ট অথরিটি একটি বুস্টার পাম্পিং স্টেশন তৈরি করেছে।
রঙিন দিন। বন দফতরের উদ্যোগে সোমবার ডেবরার এক অনাথ আশ্রমের আবাসিকদের খড়্গপুরের হিজলি ইকো পার্ক ঘুরে দেখানো হয়। শিশুদের হাত দিয়ে বৃক্ষরোপণও করা হয়। পার্ক ঘুরে দেখানোর পাশাপাশি তাদের ‘চাঁদের পাহাড়’ সিনেমাও দেখানো হয়। বন দফতরের এক কর্তার কথায়, “চাঁদের পাহাড়ের গল্পটা দারুণ। শিশুরা সিনেমাটা দেখে খুশিও হয়েছে।” এ দিন শিশুদের বন দফতরের পক্ষ থেকে উপহারও দেওয়া হয়।