শব্দযন্ত্রে বাধ্যতামূলক ভাবে সাউন্ড লিমিটর লাগানো নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছে পর্ষদ। ফাইল ছবি
ডিজে নিষিদ্ধ তো বটেই। পাশাপাশি, শব্দপ্রাবল্য নিয়ন্ত্রণের যন্ত্র সাউন্ড লিমিটর ছাড়া পুজোমণ্ডপে কোনও শব্দযন্ত্র বাজানো যাবে না। প্লাস্টিক বিধি মেনে মণ্ডপ নির্মাণে ব্যবহার করা যাবে না থার্মোকল, পুজো প্রাঙ্গণে রাখা যাবে না ১০০ মাইক্রনের কম ঘনত্ববিশিষ্ট প্লাস্টিকের ব্যানার। অনুমতি পেতে পুজোকর্তাদের এমনই ‘ডিক্লারেশন’ দিতে হবে। রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ এ কথাই জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার পর্ষদের সঙ্গে বৈঠক ছিল পরিবেশকর্মীদের সংগঠন ‘সবুজ মঞ্চ’ এবং তার অন্তর্ভুক্ত সংগঠনের প্রতিনিধিদের। সেখানেই ডিজে, লাগামহীন মাইক, সবুজ বাজি-সহ একাধিক প্রসঙ্গ ওঠে। সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, শব্দযন্ত্রে বাধ্যতামূলক ভাবে সাউন্ড লিমিটর লাগানো নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছে পর্ষদ। সাউন্ড লিমিটর লাগানো শব্দযন্ত্র চিহ্নিত করতে তাতে পর্ষদের স্টিকার লাগানো থাকবে। শব্দযন্ত্র সরবরাহকারী সব সংস্থাকেই এই নিয়ম মানতে হবে। ‘সবুজ মঞ্চ’-র সাধারণ সম্পাদক নব দত্ত বলেন, ‘‘বাজির বিষয়ে পর্ষদ আমাদের জানিয়েছে, এই মুহূর্তে রাজ্যে বৈধ বাজি কারখানা নেই। কারণ, নিয়মমতো শুধুমাত্র সবুজ বাজি স্বীকৃত। কিন্তু সবুজ বাজি তৈরির কোনও কারখানাকে এখনও অনুমোদন দেয়নি পর্ষদ।’’