Waste Management

বর্জ্য-তথ্যে শামিল বাসিন্দারা

নিউ টাউন এলাকায় নির্মাণকাজ, তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পতালুক এবং বিভিন্ন বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড চলে। ফলে বর্জ্যের পরিমাণও বাড়ছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:০৫
Share:

প্রতীকী ছবি।

কোন এলাকা থেকে বেশি আবর্জনা আসছে, কোথায় কম, আবর্জনার ধরন কী— এই সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজে তথ্যপঞ্জি তৈরি করবে নিউ টাউন কলকাতা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (এনকেডিএ)। কী ভাবে নিউ টাউন এলাকা আবর্জনা-মুক্ত করা যায়, তা নিয়েও পরিকল্পনা তৈরি হবে। তাতে এলাকাবাসীকে যুক্ত করারও চিন্তাভাবনা করছে এনকেডিএ।

Advertisement

নিউ টাউন এলাকায় নির্মাণকাজ, তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পতালুক এবং বিভিন্ন বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড চলে। ফলে বর্জ্যের পরিমাণও বাড়ছে। সেই আবর্জনা তোলা হলেও বাসিন্দাদের অনেকেরই অভিযোগ, নিয়মিত সাফাই হচ্ছে না। এমনকি ফাঁকা জমিতে আবর্জনা ফেলার প্রবণতাও রয়েছে।

এনকেডিএ সূত্রের খবর, সম্প্রতি বেঙ্গালুরুতে কয়েকটি সরকারি প্রকল্প পরিদর্শনে গিয়েছিলেন সংস্থার প্রতিনিধিরা। সেখানে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দেখে এসেছেন তাঁরা। সেই মতো নিউ টাউনেও পচনশীল এবং কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে সুসংহত পরিকল্পনা হবে। যদিও পচনশীল এবং অপচনশীল বর্জ্য আলাদা করে সংগ্রহ করা ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। সংস্থা সূত্রের খবর, সুসংহত পরিকল্পনা করতে প্রথম পর্যায়ে নিউ টাউনের আবাসিক এবং বাণিজ্যিক এলাকার কোথায় কত পরিমাণ আবর্জনা হচ্ছে, তার বিস্তারিত খোঁজ নিয়ে তথ্য সংগ্রহ হবে।

Advertisement

সে সব বিশ্লেষণ করে বর্জ্য সংগ্রহ এবং পৃথকীকরণ আরও আধুনিক হবে। যে এলাকা বেশি আবর্জনা সংগ্রহ করতে পারবে সেখানকার বাসিন্দাদের স্বীকৃতি দেওয়ার ভাবনা রয়েছে এনকেডিএ-র। সংস্থার এক কর্তা জানান, বর্জ্য নিষ্কাশন নিয়ে সুসংহত পরিকল্পনা করতে তথ্য সংগ্রহে জোর দেওয়া হবে। বাসিন্দাদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণেই প্রকল্পের সাফল্য নির্ভর করবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement