প্রতীকী ছবি।
পকেটের জোর যেমনই থাক, ইটালি বেড়াতে গেলে মোট খরচার প্রায় সিকি ভাগ, ২২ শতাংশ সুখাদ্যের পিছনে খরচ করেন বেশিরভাগ পর্যটক। বলছিলেন, কলকাতায় ইটালির কনসাল জেনারেল দামিয়ানো ফ্রাঙ্কোভিগ। এমনই মহিমা ইটালির খাবারের! স্বাদের মধ্যেই জাতীয় পরিচয় মিশে রয়েছে বলে মনে করেন গড়পড়তা ইটালিয়ান। আজ, সোমবার থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত গোটা সপ্তাহই ইটালির সংস্কৃতিতে স্বাদ-উৎকর্ষের এই গুরুত্ব টের পাবে কলকাতা। দুনিয়ার বিভিন্ন শহরের সঙ্গে ইটালির ভোজ-ঐতিহ্য মেলে ধরার উদ্যোগে এই শহরও শামিল হতে চলেছে।
এ দেশে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি স্বাদ-ঘরানার মধ্যে এখন সব থেকে রমরমা চিনে খাবারের। তার পরেই কিন্তু রয়েছে ইটালি। স্রেফ পিৎজ়া-পাস্তা নয়, ইটালির অভ্যন্তরের নানা ধরনের স্বাদ-চর্চা এ বার মেলে ধরবে শহরের একাধিক হোটেল এবং আইআইএইচএম-এর মতো প্রতিষ্ঠান। মেনুতে নতুন ধরনের খাবার, রান্নার ক্লাস, স্বাদ কর্মশালা— বিবিধ আয়োজনে থাকবেন বিশেষজ্ঞ শেফরা।