বাংলাকে বিজেপির হাত থেকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন। সামাজিক প্রতিনিধিদের সম্মেলনে এই আহ্বান জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মমতার বক্তব্য:
৪.২৮: আর খালি বুয়া-ভাতিজা? আপনার ছেলে কী করে? কী করে এল এত টাকা। সবাইকে নিয়ে জোট করতে হবে। আমার বাংলার ভাই-বোনেরা, কখনও আত্মসমর্পণ করবেন না। ওরা মিথ্যে ভিডিয়ো হোয়াটসঅ্যাপে পাঠাতে পারে।
৪.২৭: ভোটের সময় বড় বড় ভাষণ। বলছে, মোদীজি টাকা দিয়েছে, আর আমরা খেয়ে নিয়েছি। মোদীজি কি পকেট থেকে টাকা দিয়েছে? একটা সরকার অন্য সরকারকে টাকা দিয়েছে।
৪.২৫: বাংলায় সব কিছু আছে। আমরা পাহারা দিয়ে রাখতাম, চারা গাছটা কিন্তু এখন বড় হয়ে গিয়েছে। চারা গাছে পেরেক পোঁতা যায়। কিন্তু মহীরুহে যদি পেরেক পুঁততে যান, তা হলে পাথরটাই ভেঙে যাক। তাই যত ঔদ্ধত্য সব শেষ হয়ে যাক। সবার কাছে আমার আহ্বান, বাংলাকে রক্ষা করুন, বাংলাকে বাঁচান। দেখে আসুন ত্রিপুরায়, কেউ কথা বলতে পারে না। কোনও প্রতিবাদ করা যায় না।
৪.২৪: অত সোজা খেলা নয়। আসুন না একটা খেলা হয়ে যাক। রাজনীতির খেলা, গণতন্ত্রের খেলা। ব্রিগেডের মাঠে হয়ে যাক। আপনারা থাকবেন, তার সঙ্গে কংগ্রেস, সিপিএমকেও দিয়ে দিলাম। আর আমি থাকব গোল কিপার হয়ে। দেখব, ক’টা গোল দিতে পারেন আপনারা।
৪.২০: আজকেও তিনি এসেছেন, আমাদের এখানে আসুন, সবাইকে আমরা স্বাগত জানাই। তিনি এসে যে কথাগুলো বলে গেলেন, তাঁদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ, ভাষার কদর্যতা এবং দৈত্যপনার মনোভাব, দুরন্ত ক্ষমতার অপব্যবহার করে যেন ধমকি দিতে এসেছেন। একটা দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখে এই রকম কথা মানায় না। আমাকে বলছে সবাই ভ্রষ্টাচারি, দুর্নীতিপরায়ণ? আমার বক্তৃতা শুনে মনে হচ্ছিল, ফুচকা খাওয়ার ক্ষমতা নেই ফুলকো লুচি খাবে। কৃষকদের ফসল কেড়ে নিয়ে, কৃষকদের সম্মান কেড়ে নিয়ে ভয় দেখাতে এসেছেন। দিদি গলা কেটে দেবে, কিন্তু আপনাদের কাছে আত্মসমর্পণ করবে না।
৪.১০: আমি বিজেপি-র মতো শুধু প্রতিশ্রুতি দিই না। কাজ করি। আমি মনে করি, প্রতিশ্রুতি দিলে সব কাজ করা যায় না।