চকলেট খেলেই মোটা হয়ে যাবেন, এমনটা ভেবে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না সে রস থেকে। সবেরই ভাল দিক থাকে, মনে রাখুন। ভ্যালেন্টাইন্স সপ্তাহের তৃতীয় দিনটা শুধু চকলেটের জন্যই। এ দিনটায় বরং চুপচাপ কামড় দিন ‘তার’ উপহার দেওয়া চকলেটে। মন ভাল হবে, সঙ্গে শরীরও। আর সেটি যদি হয় ডার্ক চকলেট, তবে তো কথাই নেই।
চকলেটে চিনি এবং ফ্যাট জাতীয় পদার্থের উপস্থিতি, অত্যন্ত কোমল স্বাদের এই খাদ্যের নাম খারাপ করেছে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবিটিস, ওবিসিটির মতো নানা অসুস্থতার ভয় জড়িয়ে গিয়েছে এর সঙ্গে। কিন্তু চকলেটে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে জিনিসটি, তার অনেক ভাল দিক রয়েছে। ঠিক বুঝেছেন, কোকোর কথা হচ্ছে।
সামান্য কোকো আপনার শরীর-মনের নানা দিকে নজর রাখতে পারে। যে চকলেটে কোকোর মাত্রা বেশি, মাঝেমধ্যে তেমন কিছু খেলে বরং যত্নই পাবে শরীর। যেমন কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ সক্ষম কোকো। আর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকলে হৃদ্যন্ত্রটিও খানিক যত্নে থাকবে। গবেষণা বলছে, যাঁরা চকলেট খেতে অভ্যস্ত, তাঁদের মধ্যে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হরওয়ার আশঙ্কা তুলনায় কম। আরও ভাল দিক আছে এই সুখাদ্যের। এতে যেমন ত্বক ভাল হয়, তেমনই আবার মজবুত হয় স্মৃতিশক্তি। ফলে আজ হতে কয়েক বছর পরেও যদি এই ভ্যালেন্টাইন্স সপ্তাহটা মনে রাখতে চান, তবে এখনকার প্রেমিকের দেওয়া চকলেটটা নির্দ্বিধায় চেখে দেখুন!