Kolkata Book fair

পরিবেশ নিয়ে প্রচার মেলায়

যেখানে রাখা থাকছে নীল ও সবুজ রঙের ১২০টি বালতি। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা দায়িত্বপ্রাপ্ত মহিলা কর্মীরাই সকলকে বুঝিয়ে দিচ্ছেন, কী ভাবে পৃথক রঙের বালতির মাধ্যমে বর্জ্যের পৃথকীকরণ করা সম্ভব।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৩:৫০
Share:

প্রতীকী চিত্র

পরিবেশ নিয়ে সচেতনতা প্রচার চালাতে এ বার বইমেলাকে বেছে নিল রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। পরিবেশ দূষণ নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে নির্মল বাংলা মিশন থেকে কঠিন বর্জ্য পৃথকীকরণ— সবকিছু নিয়েই বার্তা সেখানে দিচ্ছে তারা।

Advertisement

সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে দফতরের স্টল থেকেই এ নিয়ে সচেতনতার বার্তা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে দফতর। পাট ও সুতি দিয়ে তৈরি হোর্ডিং, ব্যানারের মাধ্যমে মেলা প্রাঙ্গণে পরিবেশ বাঁচানোর বার্তা দেবে তারা। এ ছাড়া আজ, সোমবার ‘দূষণ ও পরিবেশ’ সংক্রান্ত কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজনও করা হয়েছে সেখানে। যাতে অংশ নেবে বাছাই করা ৬০-৭০ জন স্কুল পড়ুয়া। পাশাপাশি, মেলা প্রাঙ্গণে আসা স্কুলপড়ুয়ারাও ওই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে।

ইতিমধ্যে কঠিন বর্জ্য পৃথকীকরণ নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন পুরসভা কাজ শুরু করলেও দফতরের মানদণ্ড ছুঁতে পেরেছে হাতেগোনা কয়েকটি মাত্র পুরসভাই। তবে এ নিয়ে পুর নাগরিকেরা আদৌ সচেতন কি না, সেই প্রশ্নও রয়েছে। দফতরের এক আধিকারিক যেমন বলছেন,

Advertisement

‘‘গত এক বছরে পরিবেশ সংক্রান্ত নানা সচেতনতামূলক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। কিন্তু মানুষকে আদৌ কতটা সচেতন করা গিয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছে।’’ এ বার তাই বইমেলা প্রাঙ্গণে পাঁচ-ছ’টি কঠিন বর্জ্য অপসারণ কেন্দ্র তৈরি করেছে পুর দফতর।

যেখানে রাখা থাকছে নীল ও সবুজ রঙের ১২০টি বালতি। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা দায়িত্বপ্রাপ্ত মহিলা কর্মীরাই সকলকে বুঝিয়ে দিচ্ছেন, কী ভাবে পৃথক রঙের বালতির মাধ্যমে বর্জ্যের পৃথকীকরণ করা সম্ভব।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement