কলেরা স্থানীয় ভাবে যেমন ছড়াতে পারে তেমনই এর মহামারি ডেকে আনার ক্ষমতা আছে। ফাইল চিত্র।
কামারহাটি থেকে নাইসেডে পাঠানো তিন নমুনায় কলেরার জীবাণু মিলেছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। জল থেকে না খাবার থেকে এই জীবাণু ছড়িয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে কলেরা স্থানীয় ভাবে যেমন ছড়াতে পারে তেমনই এর মহামারি ডেকে আনার ক্ষমতা আছে। তাই কলেরা নিয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ চিকিৎসকদের। কলেরা আক্রান্তকে পৃথক ভাবে রাখতে এবং দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে সঠিক সময়ে কলেরা রোগীর চিকিৎসা না করালে তা জটিল আকার নিতে পারে এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আক্রান্তের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
কলেরা হলে যে সমস্ত উপসর্গ দেখা দিতে পারে এবং এই রোগ এড়াতে যে সমস্ত সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন—
গ্রাফিক—শৌভিক দেবনাথ।
কলেরা সংক্রমণ রুখতে কামারহাটির বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শ করেছেন স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধি এবং স্থানীয় প্রশাসনিক কর্তারা। জল থেকে সংক্রমণ যাতে না ছড়ায় সে জন্য জলাধারে ক্লোরিন ব্যবহার করা হয়েছে। চিকিৎসক রাজা ভট্টাচার্যের মতে কলেরা ছড়ালে প্রশাসন এর পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দাদেরও সজাগ হতে হবে। স্থানীয় ক্লাবগুলিকেও এগিয়ে এসে ব্লিচিং ছড়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে।