Jadavpur University

উপাচার্য বিতর্কে আইনি পরামর্শ

সমাবর্তনের আগের রাতে অন্তবর্তী উপাচার্য পদ থেকে বুদ্ধদেব সাউকে অপসারণ করেন আচার্য-রাজ্যপাল। তার পরেও সমাবর্তনে ছিলেন বুদ্ধদেব।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৫:৩৪
Share:

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। —ফাইল চিত্র।

উপাচার্য বিতর্কে আইনজীবীর পরামর্শ নিচ্ছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। এ ছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক এবং আর্থিক অনুমোদনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে উচ্চশিক্ষা দফতরেও চিঠি পাঠিয়েছেন রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু। বৃহস্পতিবার তিনি জানান, অন্তর্বর্তী উপাচার্যকে অপসারণের নির্দেশ দেন রাজ্যপাল। পাল্টা চিঠি দেয় উচ্চশিক্ষা দফতর। দু’টি চিঠিই তিনি উচ্চশিক্ষা দফতরে পাঠিয়ে জানতে চেয়েছেন যে বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক-সহ সব ধরনের প্রশাসনিক অনুমোদনের কী হবে? বিষয়টি নিয়ে আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে বলেও রেজিস্ট্রার জানান।

Advertisement

সমাবর্তনের আগের রাতে অন্তবর্তী উপাচার্য পদ থেকে বুদ্ধদেব সাউকে অপসারণ করেন আচার্য-রাজ্যপাল। তার পরেও সমাবর্তনে ছিলেন বুদ্ধদেব। এ দিন অবশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি (জুটা) রেজিস্ট্রারকে চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছে, উপাচার্য কে তা স্পষ্ট ভাবে জানানো হোক। জুটার সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায়ের দাবি, রেজিস্ট্রারের কাছ থেকে সদুত্তর মেলেনি।

এ দিন বুদ্ধদেব উপাচার্যের দফতরের বদলে গণিত বিভাগে (ওই বিভাগের অধ্যাপক তিনি) যাওয়ায় তিনি পদ ছেড়েছেন কি না, তা নিয়ে জল্পনা হয়েছিল। বুদ্ধদেব অবশ্য বলেন, ‘‘কিছু কাজ বাকি ছিল। তাই গিয়েছিলাম। আগেও তো কত দিন অফিসে যাইনি। তখন তো প্রশ্ন ওঠেনি।’’ উপাচার্য পদে থাকা নিয়ে তাঁর বক্তব্য,‘‘কোর্টের সদস্যরা কেন রবিবার রাজ্যপালের সিদ্ধান্ত অগ্রাহ্য করলেন? তাঁরা তো রাজ্য সরকারের চিঠিকে গুরুত্ব দিয়েছেন। না হলে কি আমি সমাবর্তনে উপস্থিত থাকতে পারতাম?’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement