Mashila Panchayat

পরিচ্ছন্নতা নিয়ে কড়া বার্তা মাশিলা পঞ্চায়েতের

সম্প্রতি আন্দুল রোডের দু’পাশে দীর্ঘ দিন ধরে পড়ে থাকা আবর্জনা সরানোর কাজ শুরু করেছে আন্দুল পঞ্চায়েতও।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

সাঁকরাইল শেষ আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪ ০৮:৩৩
Share:

আন্দুলে রোডের পাশে গোলাপবাগে চলছে আবর্জনা সাফাইয়ের কাজ। নিজস্ব চিত্র।

‘যেখানে সেখানে আবর্জনা ফেলা চলবে না’— এই মর্মে এলাকায় নিষেধাজ্ঞা-ফলক লাগাল সাঁকরাইলের মাশিলা পঞ্চায়েত। পাশাপাশি, এলাকায় জমে থাকা ও বিভিন্ন বাড়ি থেকে আবর্জনাও তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। জলের অপচয় বন্ধ করতেও মানুষকে সতর্ক করছেন পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ। প্রধান গোরাই খান বলেন, ‘‘মানুষকে সচেতন করতেই এই উদ্যোগ। পঞ্চায়েত সাফাই করবে। পাশাপাশি, মানুষকেও যত্নশীল হতে হবে। জল নষ্ট কোনও ভাবেই করা যাবে না।’’

Advertisement

সম্প্রতি আন্দুল রোডের দু’পাশে দীর্ঘ দিন ধরে পড়ে থাকা আবর্জনা সরানোর কাজ শুরু করেছে আন্দুল পঞ্চায়েতও। বানুপুর ২ পঞ্চায়েতের তরফে পঞ্চায়েতের শিল্প সঞ্চালক তপন দাস বলেন, ‘‘এই পঞ্চায়েত এলাকায় দু’একটি জায়গা ছাড়া তেমন ভাবে আবর্জনা জমা হয় না। সেই জমা আবর্জনা পঞ্চায়েত নির্দিষ্ট সময় অন্তর তুলে নেওয়া হয়।’’ একই কথা বলেছেন ঝোড়হাট পঞ্চায়েতের প্রধান সঞ্জীব অধিকারীও। সাঁকরাইল পঞ্চায়েতে গত এক বছরের বেশি চালু রয়েছে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র। এই পঞ্চায়েত এলাকায় প্রতি দিন বাড়ি থেকে আবর্জনা সংগ্রহ করা হয় বলে জানালেন পঞ্চায়েত প্রধান প্রদ্যুৎ পাল।

শহর লাগোয়া পঞ্চায়েতগুলির পরিস্থিতির সঙ্গে প্রত্যন্ত গ্রামের পঞ্চায়েতগুলির পরিস্থিতি অনেকটাই আলাদা। সেই সব পঞ্চায়েতে পচনশীল আবর্জনা বাড়ির গবাদি পশুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া, প্লাস্টিকের ভাঙা জিনিস বিক্রি করে দেন বাসিন্দারা।
সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সোনালি দাস বলেন, ‘‘এখানকার এলাকাগুলিতে আবর্জনা ফেলা নিয়ে বড় সমস্যা হওয়ার কথা নয়। নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা অভিযান চলে।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement