Murder

চপারের আঘাতে কী ভাবে খুন করা হয়েছিল রেলকর্মীকে? পুনর্নির্মাণ হল ডোমজুড়কাণ্ডের

সুরেশ হত্যায় অভিযুক্ত তাঁর আত্মীয় জি শেখর এবং রাজেশ্বরীর প্রেমিক স্বপন সাঁতরা ওরফে মিঠুনকে পুলিশ নিয়ে যাওয়া হয় ডোমজুড়ের খেজুরতলা এলাকার একটি গ্যারাজে। ওই গ্যারাজের মালিক মিঠুন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১০ অক্টোবর ২০২২ ১৮:৫০
Share:

সুরেশ সাউ খুনে ধৃত দুই। — নিজস্ব চিত্র।

রেলকর্মীর মাথা কেটে খুনের ঘটনার পুনর্নির্মাণ করা হল সোমবার। দশমীর দিন সন্ধ্যায় হাওড়ার ডোমজুড়ের সলপে বস্তাবন্দি একটি দেহ উদ্ধার হয়েছিল। ওই ঘটনার তদন্তে নেমে নিহত রেলকর্মী সুরেশ সাউয়ের স্ত্রী রাজেশ্বরী সাউ-সহ মোট তিন জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সোমবার ধৃতদের দু’জনকে নিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করা হয়।

Advertisement

সুরেশ হত্যায় অভিযুক্ত তাঁর আত্মীয় জি শেখর এবং রাজেশ্বরীর প্রেমিক স্বপন সাঁতরা ওরফে মিঠুনকে পুলিশ নিয়ে যাওয়া হয় ডোমজুড়ের খেজুরতলা এলাকার একটি গ্যারাজে। ওই গ্যারাজের মালিক মিঠুন। সেখানে দু’জনকে নিয়ে গিয়ে পুনর্নির্মাণ করা হয় হত্যাকাণ্ডের। সেখানে মিঠুন এবং শেখর কী ভাবে চপার দিয়ে সুরেশের গলা কেটে খুন করেছিলেন তা দেখায়। গোটা ঘটনা ক্যামেরাবন্দি করেন পুলিশের ফটোগ্রাফার। পাশাপাশি, ফরেনসিক দলকেও সঙ্গে নিয়ে যান পুলিশ আধিকারিকরা। ফরেনসিক দলের সদস্যরা গ্যারাজ থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেন।

দশমীর দিন সন্ধ্যায় সলপে ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে ঝোপের মধ্যে থেকে একটি বস্তাবন্দি মুণ্ডহীন দেহ উদ্ধার হয়। এই ঘটনায় হাওড়া সিটি পুলিশের কমিশনার প্রবীণকুমার ত্রিপাঠীর নির্দেশে জগাছা থানা এবং ডোমজুড় থানার আধিকারিকদের নিয়ে বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করা হয়। সেই দল শেখর এবং মিঠুনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের জেরা করেই কিনারা হয় হত্যারহস্যের।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement