Kalaikunda airport

কলাইকুন্ডা বিমানবন্দরের কাজ কত দূর? রাজ্য জমি দিল? শমীকের প্রশ্নের কী জবাব দিল কেন্দ্র

খড়্গপুরের কলাইকুন্ডায় বিমানবন্দর গড়ার পরিকল্পনা হয়েছে। সেই কাজ কত দূর এগিয়েছে, রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে জানতে চেয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৪ মার্চ ২০২৫ ১৬:৫১
Share:
Centre answers Samik Bhattacharya’s query regarding current status of the development of Kalaikunda airport

গ্রাফিক: আনন্দবাজার ডট কম।

খড়্গপুরের কলাইকুন্ডায় সামরিক বিমানঘাঁটি রয়েছে। সেখানে বিমানবন্দর গড়ারও পরিকল্পনা হয়েছে। সেই কাজ কত দূর এগিয়েছে, রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে জানতে চেয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য। সেই প্রশ্নের লিখিত জবাবে কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণমন্ত্রী রামমোহন নায়ডু জানিয়েছেন, জমি অধিগ্রহণের কাজ মিটলেই গোটা প্রক্রিয়া এগোবে।

Advertisement

কলকাতার পাশাপাশি এখন রাজ্যের বাগডোগরা, অন্ডাল ও কোচবিহারে বিমানবন্দর রয়েছে। তবে কলকাতা-কোচবিহার মাত্র একটি করে উড়ান রোজ যাতায়াত করে। কলকাতা বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। আরও কয়েকটি এলাকায় বিমানবন্দর চালুর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বিমান পরিবহণ পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করতে এবং ছোট শহরগুলির মধ্যে বিমান যোগাযোগ বাড়াতে। এর মধ্যে কলাইকুন্ডা অন্যতম। তার জন্য বিমানঘাঁটি লাগোয়া ৩৮.২৫ একর জমি প্রয়োজন।

সেই জমি রাজ্য সরকার এখনও কেন্দ্রকে দিয়েছে কি না, তা জানতে চেয়েছেন শমীক। জমির জন্য কেন্দ্র কত বার রাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, কত বার চিঠির জবাব পেয়েছে, তা-ও জানতে চেয়েছেন তিনি। পাশাপাশি, শমীকের প্রশ্ন, জমি অধিগ্রহণে দেরির কারণে কি প্রকল্পের কাজ পিছিয়ে গিয়েছে? প্রকল্পের কাজ ত্বরান্বিত করতে কী পদক্ষেপ করা হচ্ছে?

Advertisement

শমীকের চারটি প্রশ্নের জবাব একসঙ্গেই দিয়েছেন রামমোহন। লিখিত জবাবে মন্ত্রী জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখে এয়ারপোর্ট ‘অথরিটি অফ ইন্ডিয়া’, যাতে জমি অধিগ্রহণের কাজ তাড়াতাড়ি শেষ হয়। সেই কাজ শেষ হলেই পরের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement