চম্পাহাটির ১৫টি গ্রামের প্রায় দু’লক্ষ মানুষ বাজি শিল্পের সঙ্গে জড়িত। ঘরের দাওয়াতে বসেই চলছে বাজি তৈরির কাজকর্ম।
বাড়ির পুরুষেরা ব্যস্ত বাজির মশলা তৈরির কাজে। নিজেরাই বানিয়ে ফেলেছেন মশলা তৈরির পরিকাঠামো।
আসছে কালী পুজো। ঘরের উঠোনে চড়া রোদে শুকোতে দেওয়া হয়েছে মাটির প্রদীপ।
চলছে বাজির মশলা পোরার কাজ। নিপুণ হাতে তারই প্রস্তুতি সারা হচ্ছে।
বাজি তৈরির কাজে হাত লাগিয়েছে চম্পাহাটি গ্রামের এক তরুণ।
বাজি শিল্পের চাহিদা থাকলেও সঠিক পারিকাঠামোর অভাব চোখে পড়ে। অস্থায়ী ছাউনির নীচেই চলছে তুবড়ি তৈরির কাজ।
বাড়ির বড়দের পাশাপাশি বাজি বিক্রিতে সামিল খুদেরাও।
ক্রেতার অপেক্ষায়। বাজারের স্টলে সাজানো হরেক কিসিমের বাজি।
মুখে যেন বিজয়ীর হাসি। পছন্দ মতো বাজি পেয়ে এ বার বাড়ির পথে খুদে। ছবি: শশাঙ্ক মণ্ডল।