অমিত শাহ। ফাইল চিত্র ।
অমিত জানান, সীমান্ত সামলানোর দায়িত্বে থাকা সেনা সদস্যেরা যাতে কম সমস্যার মুখোমুখি হন, তা নিশ্চিত করেতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সর্বদাই সচেষ্ট। তিনি সীমান্তরক্ষীদের সমস্ত সমস্যার কথাই জানেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
ভারত মানবাধিকারের বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেয়। দেশের বিভিন্ন সীমান্ত ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয়দের মানবাধিকার রক্ষা করে চলেছে। মুক্তিযুদ্ধের সময়েও ভারতীয় সেনা সদস্যরা বাংলাদেশকে মুক্ত করে সে দেশের মানুষদের মানবাধিকার রক্ষা করেছে বলেও মন্তব্য করেন অমিত। বিসএফ-র সদস্যদের উদ্দেশ্য করে অমিত বলেন, ‘‘আমি জানি যে সব সেনা সদস্যেরা সীমান্ত এলাকা পাহারার দায়িত্বে রয়েছেন তাঁদের কাজ কতটা কঠিন। আপনাদের সব সময়ই সতর্ক থাকতে হয়।’’ পাশাপাশি বৃহস্পতিবার বনগাঁয় ভরত-বাংলাদেশ মৈত্রী সংগ্রহালয়ের শিলান্যাসও করেন অমিত।
ছয়টি ভাসমান আউটপোস্টের বসিয়ে যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ছে তার ফলে অনুপ্রবেশকারীদের সংখ্যা অনেক কমবে।এছাড়াও এর ফলে চোরাচালান কারবারিদের রোখা যাবে বলেও মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
কলকাতা থেকে বিএসএফের বিশেষ হেলিকপ্টারে উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জে পৌঁছলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। হিঙ্গলগঞ্জে পৌঁছে বোট অ্যাম্বুলেন্স এবং বিএসএফ-এর ভাসমান আউটপোস্টের উদ্বোধনও করলেন অমিত। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোট ছয়টি ভাসমান আউটপোস্টের উদ্বোধন করেন।
কলকাতায় পা দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার সকালে দমদম বিমানবন্দরে এসে পৌঁছলেন তিনি। তাঁকে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানালেন শুভেন্দু অধিকারী-নিশীথ প্রামাণিক।
বিএসএফের ৮৫ নম্বর ব্যাটালিয়নের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। সূত্রের খবর, এর পর বোটে চড়ে সীমান্তবর্তী এলাকা পরিদর্শন করতে পারেন তিনি। বিএসএফের উচ্চপদস্থ কর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ লাগোয়া ভারত সীমান্ত নিয়ে আলোচনা হতে পারে তাঁর।