Gang Rape

Gang-rape in Namkhana: হাঁসখালির পর নামখানা, বধূকে গণধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা! ধৃত ভাসুর, পলাতক ২

নামখানা থানার পাতিবুনিয়া ২ ঘেরি এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশের কাছে গণধর্ষণের অভিযোগ করেছেন নির্যাতিতা। গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

নামখানা শেষ আপডেট: ১১ এপ্রিল ২০২২ ১৭:০৭
Share:

গণধর্ষণের অভিযোগ নামখানায়

নদিয়ার হাঁসখালিতে নাবালিকা গণধর্ষণ-কাণ্ড নিয়ে রাজ্য জুড়ে চাপানউতোরের আবহে এ বার দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানায় বধূকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল ভাসুর-সহ তিন জনের বিরুদ্ধে। ধর্ষণের পর বধূকে পুড়িয়ে মারারও চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। নামখানা থানার পাতিবুনিয়া ২ ঘেরি এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশের কাছেই গণধর্ষণের অভিযোগ করেছেন নির্যাতিতা। ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে মূল অভিযুক্তকে। পুলিশ সূত্রে খবর, বাকিরা পলাতক।

স্থানীয় সূত্রে খবর, বছর ঊনত্রিশের ওই বধূর স্বামী কর্মসূত্রে বকখালিতে থাকেন। বাড়িতে এক পুত্রসন্তান থাকেন ওই মহিলা। অভিযোগ, স্বামী বাড়িতে না থাকার সুযোগ নিয়ে বৌদিকে প্রায়ই কুপ্রস্তাব দিতেন ভাসুর অমল খাটুয়া। ওই প্রস্তাবে রাজি না হওয়ার কারণে দুই সঙ্গীকে ডেকে বৌদিকে জোরজবরদস্তি ছাদে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে। এর পর তাঁকে প্রচণ্ড মারধর করে গায়ে কেরোসিন ঢেলে জ্বালিয়ে দেওয়ারও চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। কিন্তু ওই সময় মহিলার চিৎকারে ঘরের বাকি সদস্যরা ছুটে আসায় পালিয়ে যান অমলরা।

Advertisement

এর পর সোমবার কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসকদের সামনেই পুলিশের কাছে গণধর্ষণের অভিযোগ করেছেন নির্যাতিতা। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে গণধর্ষণ এবং খুনের মামলা রুজু করে অমলকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সুন্দরবন পুলিশ জেলার এসপি ভাস্কর মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘‘মূল অভিযুক্ত ধরা পড়েছে। বাকিদেরও খোঁজ চলছে। আশা করছি শীঘ্রই বাকিরা ধরা পড়বে।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement