ছবি: ফেসবুক।
এমন স্যান্ডউইচ হাতে পেলে ছেড়ে যাবেন এমন আমিষাশী মানুষ নাকি খুঁজলেও পাওয়া যাবে না। এমনই দাবি খাদ্যরসিকদের একাংশের। তাঁদের এ-ও দাবি যে, এই স্যান্ডউইচ বানানোর ভিডিয়ো দেখলেও চিত্ত লালায়িত হবে একটা অন্তত কামড় বসানোর জন্য। তবে নিরামিষাশীদের জন্য বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ। এর ভিডিয়ো থেকেও দূরে থাকুন। কারণ প্রাণীজ প্রোটিনের স্রোত বইবে এই স্যান্ডউইচের পুরে।
দু’টি পাঁউরুটির মধ্যে পুর ভরে দিলেই তাকে স্যান্ডউইচের আখ্যা দেওয়া যায়। সে পুর যেমনই হোক না কেন! কিন্তু খাদ্যরসিকদের দাবি পুর কাকে বলে, দেখতে হলে এই স্যান্ডউইচ বানানো দেখতে হবে।
কী কী আছে এই স্যান্ডউইচের ভিতরে? উঁহু এর বদলে প্রশ্ন করা উচিত, কী নেই। সেই তালিকা বরং ছোট হবে। এই স্যান্ডউইচে মাছ নেই, লেটুস পাতা নেই, নেই শসা-টমেটো জাতীয় শাকসবজি-র ছয়লাপ। এই স্যান্ডউইচে আছে সসেজ আর ়ডিমের ওমলেটের প্রলেপ। আছে ঝাল ঝাল মাটনের বিছানা। তার উপর গাঢ় এবং আঠালো চিজের চাদর! জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনের ট্যাগলইন ধার করে খাদ্যরসিকেরা বলছেন, এই স্যান্ডউইচ হল যাকে বলে, ‘‘সিধে বাত নো বকওয়াস!’’