ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া।
ঘাসের রঙের সঙ্গে মিল রয়েছে। সাধারণত সবুজ রঙের ঘাসফড়িং দেখেই অভ্যস্ত কমবেশি সকলেই। ঘাসফড়িঙের রং যে গোলাপি হতে পারে তা ভাবতেও পারেনি খুদে। ক্যামেরায় সেই ছবি ধরা পড়তেই আহ্লাদে আটখানা হয়ে পড়ে সে। সমাজমাধ্যমে সেই শিশুর ভিডিয়োই ছড়িয়ে পড়েছে (যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন)।
ভিডিয়োয় দেখা যায় যে, হাতে ক্যামেরা নিয়ে ঘাসের উপর বসে রয়েছে এক শিশু। গোলাপি ঘাসফড়িং দেখে আনন্দ আর ধরে না তার। খুদের দাবি, সারা পৃথিবীতে মাত্র এক শতাংশ লোক গোলাপি ঘাসফড়িং দেখতে পায়। নিজেকে ভাগ্যবতী বলে দাবি করে সে। জিনগত পরিব্যক্তির (মিউটেশন) কারণে ঘাসফড়িঙের রং গোলাপি হয় বলে জানায় খুদে।
ন’বছর বয়সি শিশুর নাম জেমি। জেমির যখন সাড়ে ছ’বছর বয়স, তখন থেকে ছবি তোলার নেশা জাগে তার। বাবার ক্যামেরা দিয়েই ছবি তুলে বেড়ায় জেমি। ছবি তোলার জন্য পুরস্কারও পেয়েছে সে। ইনস্টাগ্রামের পাতায় ৪৮ হাজারের বেশি অনুগামী রয়েছে জেমির।