প্রতিবেদন: সৌরভ, সম্পাদনা: বিজন
নানুরের হাটসেরান্দী গ্রাম। বীরভূমের এই গ্রামেই জন্ম জেলার তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের। চিকিৎসক সুশোভন বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে রাজনীতিতে হাতেখড়ি। তারপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেকনজরে এসে তৃণমূলে উত্থান। কিন্তু নানুরের হাটসেরান্দী জানে অনুব্রতের ‘প্রথম সবকিছু’। পরিবর্তনের হাওয়ায় একুশ সাল থেকেই এই গ্রাম লাল থেকে সবুজ। দিন যত যাচ্ছে সবুজ আরও গাঢ় হচ্ছে। গত বছরের পঞ্চায়েতে নানুরের চারকল গ্রাম ছিল বিরোধীশূন্য। অনুব্রত মণ্ডলের নিজের গ্রাম হাটসেরান্দীতে প্রার্থীই দিতে পারেনি বিরোধীরা। এবারেও সেই ছবির একচুলও পরিবর্তন হল না। রাজনৈতিক পাকে চক্রে অনুব্রত মণ্ডল তিহাড়ে থাকলেও ভোটের ছবিতে বদল এল না। হাটসেরান্দী গ্রাম বিরোধী শূন্য। পড়শি গ্রাম পাপুড়ীতেও বিরোধী নেই। মনোনয়ন পর্ব শেষ হতে না হতেই চারকল গ্রাম কার্যত তৃণমূলের দখলে। প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে স্রেফ একটি আসনেই। জেলা পরিষদে অনুব্রতের গ্রাম থেকে প্রার্থী পাপুড়ীর বাসিন্দা কাজল শেখ।