প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কর, চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা: সুব্রত
জাতীয় শিক্ষানীতি (এনইপি) অনুযায়ী এত দিন ধরে চলে আসা তিন বছরের স্নাতক পাঠক্রম বদলে যাবে চার বছরের পাঠক্রমে। আমূল বদল আসার সম্ভাবনা পাঠ্যক্রমেও। সাম্মানিক (অনার্স) ও ‘পাস কোর্সে’র এত দিনের চিরাচরিত ধারণাও বদলাতে চলেছে এই নয়া শিক্ষানীতিতে। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী যদিও আনন্দবাজার অনলাইনকে ১৭ মার্চ রাতে জানান যে তিন না চার বছরের পাঠক্রম তা “এখনও ঠিক হয়নি।” এর আগে জাতীয় শিক্ষানীতির বিরোধিতা করেছিল রাজ্য। এনইপি-র পর্যালোচনা করে নিজস্ব নীতি তৈরির উদ্দেশ্যে কমিটিও তৈরি করা হয়েছিল। যদিও এখনও সেই কমিটির রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসেনি। তার আগেই আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে জাতীয় শিক্ষানীতি অনুসারী স্নাতক স্তরের ‘কারিকুলাম অ্যান্ড ক্রেডিট ফ্রেমওয়ার্ক’ চালু করার জন্য সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে চিঠি দিল শিক্ষা দফতর। রাজ্যের অনেক শিক্ষাবিদই জানাচ্ছেন, এনইপি চালু করতে বাধ্য সব রাজ্যের সরকার, নয়তো বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুদান পেতে সমস্যা হতে পারে। সব মহলেই ধোঁয়াশা রয়েছে এই নতুন শিক্ষানীতি ও চার বছরের স্নাতক পাঠক্রম নিয়ে। চার বছরের স্নাতক পাঠক্রম নিয়ে কী বলছে জাতীয় শিক্ষানীতির খসড়া? কী কী সম্ভাবনা রয়েছে এই আমূল বদলে? আশঙ্কাই বা কোথায়? ব্যাখ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ও উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য সমীরকুমার দাস।