বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দলীয় পার্টি অফিসে গুলি করে খুন করা হয় আদ্রা শহর তৃণমূলের সভাপতি ধনঞ্জয় চৌবেকে। আততায়ীদের গুলিতে জখম হয়েছেন ধনঞ্জয়ের দেহরক্ষী রাজ্য পুলিশের কনস্টেবল শেখর দাসও। তৃণমূল নেতা এবং তাঁর দেহরক্ষীকে আততায়ীরা গুলি করে পালানোর পর স্থানীয়েরাই দু’জনকে রঘুনাথপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানেই ধনঞ্জয়কে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা। পরে শেখরকে দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। হাসপাতাল সূত্রে খবর, তাঁর অবস্থা এখন স্থিতিশীল। গুলিকাণ্ডের পর থেকে থমথমে পরিস্থিতি আদ্রায়। এলাকায় বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ সূ্ত্রে খবর, যে পার্টি অফিসে ধনঞ্জয়কে খুন করা হয়েছে, তার পার্শ্ববর্তী এলাকার সিসি ক্যামেরা থেকে বেশ কিছু ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। সেগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পার্টি অফিসের ভিতরেও একটি সিসি ক্যামেরা রয়েছে। যদিও সেটি বিকল। পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, খুনের ঘটনার পর রাতেই স্নিফার ডগ এনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন জেলার পুলিশকর্তারা।