চার্জশিট দিতে হবে দ্রুত, হাতে সময়ও কম। টানা জেরা চালিয়ে যাচ্ছে সিবিআই। কখনও চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাস, কখনও পানিহাটির বিধায়ক নির্মল ঘোষ আবার কখনও সিজিও কমপ্লেক্সে ডাক পড়ছে মর্গ কর্মীর। ৯ অগস্ট ঠিক কী ঘটেছিল, কে ঘটিয়েছিল, কারা মদত দিয়েছিল— রহস্যের জট খুলতে তৎপর কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। কেন বিকেল ৫টার পর ময়ানতদন্ত হল? কার নির্দেশে ময়নাতদন্ত করলেন অপূর্ব বিশ্বাস? কেনই বা তড়িঘড়ি দাহ করে দেওয়া হল নির্যাতিতার দেহ? চাপ দিয়েছিলেন কে বা কারা? শ্মশানে কী করছিলেন বিধায়ক? প্রশ্ন উঠতেই বাড়ছে বিতর্ক। সে দিনই ময়নাতদন্ত না হলে নাকি রক্তগঙ্গা বয়ে যাবে। পানিহাটির প্রাক্তন কাউন্সিলরের উদ্দেশে এই অভিযোগ করেছিলেন ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাস। যা অস্বাকীর করেন নিশানায় থাকা প্রাক্তন সিপিএম কাউন্সির সঞ্জীব মুখোপাধ্যায়। যিনি আবার এখন তৃণমূল নেতা এবং নির্মল ঘোষের ‘ঘনিষ্ঠ’।