থ্যালাসেমিয়ার কারণে মৃত্যু হয়েছিল দুই সন্তানের। স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই থ্যালাসেমিয়া বাহক। বংশ রক্ষা করতে হবে, তাই সন্তান প্রয়োজন। নিজের না হোক, অন্যের ঔরসজাতই সই। বংশে সন্তান আনতে স্ত্রীকে অন্য পুরুষের দ্বারা ধর্ষণ করানোর অভিযোগ উঠল খোদ স্বামীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ জানানোর পরেও বারুইপুরের পুলিশ যথাযথ পদক্ষেপ করেনি, এই অভিযোগে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হলেন নির্যাতিতা। স্বামীর বিরুদ্ধে কেন পদক্ষেপ করা হয়নি? কেন তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়নি? তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে কলকাতা হাই কোর্ট। আগামী ৩০ জুলাই এই মামলার পরবর্তী শুনানি।