প্রতিবেদন: রিঙ্কি, সম্পাদনা: সৈকত
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে ‘বিতর্ক’! জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের মাদ্রাসা সংক্রান্ত মামলার শুনানি চলাকালীন আইনজীবী প্রসেনজিৎ মুখোপাধ্যায়ের আচরণে ‘রুষ্ট’ হন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তারপরই শেরিফকে ডেকে আইনজীবী প্রসেনজিৎ মুখোপাধ্যায়কে ‘সিভিল প্রিজনে’ পাঠানোর নির্দেশ দেন তিনি। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এই নির্দেশের প্রতিবাদ করেই এজলাস বয়কটের সিদ্ধান্ত কলকাতা হাই কোর্টের আইনজীবী মহলের একাংশের। বার কাউন্সিলের পক্ষ থেকে আইনজীবী বিশ্বব্রত বসু মল্লিক গোটা বিষয়ের বিবরণ দিয়ে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের দৃষ্টি আকর্ষণেরও চেষ্টা করেন। চিঠিতে স্পষ্ট লেখা হয়েছে, বার কাউন্সিল সোমবার একটি আপৎকালীন বৈঠক ডেকে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে ক্ষমা চাইতে হবে। যতক্ষণ না বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় ক্ষমা চাইছেন, তাঁর এজলাস বয়কটের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বার কাউন্সিল। যদিও বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর সিদ্ধান্ত ঘোষণার ১৫ মিনিটের মধ্যেই তা প্রত্যাহারও করে নিয়েছিলেন।