প্রতিবেদন: প্রচেতা ও সৌরভ
ভাঙড়ের আইএসএফ কর্মী রেজাউল গাজির মৃত্যুর পর কেটে গেছে ১৪ ঘণ্টা। পরিবারের দাবি ছিল, ভাইজান অর্থাৎ নওশাদ সিদ্দিকি এবং রাজ্যপাল না আসা পর্যন্ত রেজাউলের দেহ বাড়ি থেকে বেরোবে না। পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য রেজাউলের দেহ নিতে এসে পরিবারের ক্ষোভের মুখে পড়ে। অবশেষে আইএসএফের রাজ্য নেতৃত্বের প্রতিনিধিরা এসে কথা বলেন রেজাউলের পরিজনদের সঙ্গে। তার পরেই পুলিশের হাতে দেহ তুলে দিতে সম্মত হয় পরিবার।