প্রতিবেদন: সুদীপ্তা, সম্পাদনা: সৈকত
পুলিশের ডাকে সাড়া দিয়ে মঙ্গলবার যাদবপুর থানায় হাজিরা দিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক পড়ুয়া অরিত্র মজুমদার। প্রায় ৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর গভীর রাতে থানা ছাড়েন তিনি। বুধবার মুখোমুখি হয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ কমিটির। সেখান থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন যাদবপুরের ‘আলু’। জানালেন তাঁর বক্তব্যের সমর্থনে নথি জমা দিয়েছেন। চান দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া হোক। বুধ রাতে মেন হস্টেলে পড়ুয়ামৃত্যুর সময়ে উপস্থিত ছিলেন? জিবি মিটিংয়ে ছিলেন? কলকাতার বাইরে থাকলে ১১ তারিখের ল্যাব রেজিস্ট্রারে সই করলেন কী ভাবে? কোনও উত্তর দিলেন না যাদবপুরের ছাত্রনেতা। বললেন, “তদন্ত চলছে, এর বাইরে আর কিছু বলব না।”