Denmark

Euro 2020: হৃদযন্ত্রের সমস্যা দূর অস্ত্, চোট-আঘাতও বিশেষ পেতে হয়নি এরিকসেনকে

ফুটবলাদের স্বাভাবিক যে ধরনের চোট আঘাতের মুখে পড়তে হয় সে ধরনের চোট বেশ কয়েকবার পেলেও হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ভুগতে হয়নি তাঁকে।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৩ জুন ২০২১ ০১:৫৫
Share:

ক্রিশ্চিয়ান এরিকসেন ফাইল চিত্র

ইউরো কাপের ম্যাচ চলাকালীন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়া ডেনমার্কের ক্রিশ্চিয়ান এরিকসেনকে নিয়ে তোলপাড় গোটা ফুটবল দুনিয়া। মনে করা হচ্ছে, হৃদযন্ত্রের সমস্যার কারণেই মাঠে অসুস্থ হয়ে পড়েন ড্যানিশ মিডফিল্ডার। জানা যাচ্ছে ২৯ বছরের এই ফুটবলারের এর আগে এ ধরনের সমস্যা ছিল না। ফুটবলাদের স্বাভাবিক যে চোট-আঘাতের মুখে পড়তে হয়, সে ধরনের চোট বেশ কয়েকবার পেলেও হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ভুগতে হয়নি তাঁকে।

Advertisement

২০১০ সালে আয়াক্সে খেলার সময় একবার ফ্লু হয় এরিকসেনের। ২০১৫-১৬ মরসুমে টটেনহ্যামের হয়ে খেলার সময় হাঁটুতে চোট পেয়ে চার ম্যাচের জন্য মাঠের বাইরে চলে যেতে হয়েছিল তাঁকে। ২০১৮-১৯ মরসুমে পেটের পেশিতে চোট পেয়ে ছয় ম্যাচ মাঠের বাইরে থাকতে হয়। এছাড়া খুব বেশি চোট আঘাত সমস্যা কাবু করতে পারেনি এরিকসেনকে।

২০১০ বিশ্বকাপে সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে বিশ্বকাপে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন এরিকসেন। ইন্টার মিলানের হয়ে ইতালিয়ান লিগ সিরি আ জিতেছেন তিনি। এর আগে প্রিমিয়ার লিগে টটেনহ্যামে, ডাচ লিগে আয়াক্সের হয়ে খেলেছেন এরিকসেন। ২০১৮ সালের বিশ্বকাপে শেষ ১৬-তে উঠেছিল ডেনমার্ক। সেই দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন এরিকসেন।

Advertisement

ডেনমার্কের হয়ে ১০৮ টি ম্যাচে ৩৬টি গোল রয়েছে এই মিডফিল্ডারের। চলতি মরসুমে ইন্টারের হয়ে ৩৪ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন এরিকসেন। তবে শুধু এরিকসেন নন, তাঁর ছোট বোন লুইস এরিকসেনও একজন সফল ফুটবলার। ডেনমার্কের এলিট ডিভিশনের ক্লাব কোল্ডিংকিউর অধিনায়ক তিনি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement