লরেল হুবার্ড। ফাইল ছবি
প্রথম রূপান্তকামী ক্রীড়াবিদ হিসেবে টোকিয়ো অলিম্পিক্সে অংশগ্রহণ করে ইতিহাস গড়ার মুখে লরেল হুবার্ড। কিন্তু তাঁকে ঘিরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে ক্রীড়াবিশ্বে। অনেকে যেমন এই উদ্যোগের প্রশংসা করছেন, তেমনই অনেকের ধারণা, অন্যায্য সুবিধা পেতে পারেন হুবার্ড।
গত সপ্তাহেই নিউজিল্যান্ডের অলিম্পিক্স কমিটি ঘোষণা করেছিল যে, হুবার্ডকে ভারোত্তোলন বিভাগে অলিম্পিক্সে পাঠানো হতে পারে। তবে তাৎপর্যপূর্ণ হল, এর আগে পুরুষ হিসেবেও ভারোত্তোলনের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন হুবার্ড। লিঙ্গ পরিবর্তন করার পর ২০১৩ থেকে মহিলা ক্রীড়াবিদ হিসেবে নামছেন।
অলিম্পিক্সে অংশগ্রহণ করা প্রাক্তন ভারোত্তোলক ট্রেসি লেমব্রেস বলেছেন, “খেলাধুলোয় মহিলাদের সমানাধিকার দেওয়ার কথা বলি আমরা। কিন্তু এখন অধিকার আমাদের থেকে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। অনেক মহিলা ক্রীড়াবিদই আমার কাছে এসে বলছে ওদের ভবিষ্যত এখন প্রশ্নের মুখে। তবে আসল ব্যাপার হল, এর বিরুদ্ধে আমরা কিছুই করতে পারব না। কারণ, যত বারই মুখ খুলতে যাব তত বারই আমাদের থামিয়ে দেওয়া হবে।” প্রতিবাদের তালিকায় রয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়রও।