Paris Olympics 2024

এক ফোনেই ১০০ মিটারে সোনা জয়, মানসিক সমস্যা কাটিয়ে কী ভাবে বিশ্বের দ্রুততম হলেন নোয়া?

দীর্ঘ দিন ধরে মানসিক সমস্যার চিকিৎসা চলেছে তাঁর। খেলাধুলোর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে গেলে তা সামলানো অনেক সময়েই কঠিন হয়ে যায়। ঠিক সেটাই হয়েছিল নোয়া লাইলসের। সেই সমস্যা কাটাতে ফোন করেছিলেন একজনকে। তাতেই বদলে গেল সব।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ অগস্ট ২০২৪ ১৬:৫৮
Share:

সোনার পদকে কামড় নোয়ার। ছবি: রয়টার্স।

দীর্ঘ দিন ধরে মানসিক সমস্যার চিকিৎসা চলেছে তাঁর। খেলাধুলোর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে গেলে তা সামলানো অনেক সময়েই কঠিন হয়ে যায়। ঠিক সেটাই হয়েছিল নোয়া লাইলসের। সেই সমস্যা কাটাতে ফোন করেছিলেন মনোবিদকে। তাতেই বদলে গেল সব। বিশ্বের দ্রুততম মানব হয়ে উঠলেন তিনি।

Advertisement

রবিবার রাতে ফটোফিনিশে হারিয়েছেন জামাইকার কিশানে থমসনকে। তার পরে তিনি বলেছেন, “আমি যে খুব চিন্তিত ছিলাম তা নয়। কিন্তু পরবর্তী কয়েকটা মুহূর্তে কী হতে চলেছে সেটা জানতে প্রচণ্ড উৎসাহী ছিলাম। অন্তত আমার মনোবিদ সেটাই আমাকে বলেছেন। কী করতে চলেছি সেটাই বুঝতে পারছিলাম না। কী ভাবে করব সেটা নিয়েও চিন্তা হচ্ছিল।”

কেন এই সমস্যা সেটাও ব্যাখ্যা করেছেন লাইলস। বলেছেন, “সেমিফাইনালে তৃতীয় দ্রুততম হয়েছিলাম। তখনই মনে হয়েছিল, এ বার আমাকে আরও মনোযোগ দিতে হবে। লড়াই সহজ হবে না। তখন মনোবিদ আমাকে বলেছিলেন, ‘বাকি সব চিন্তা তুমি ভুলে যাও। আপাতত তোমাকে আরাম করতে হবে। নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে’।”

Advertisement

সোনা জিতে নোয়া মনে করছেন, সেরাদের হারিয়েই জিতেছেন তিনি। বলেছেন, “সেরার সেরাদের বিরুদ্ধে আমি জিতেছি। সবচেয়ে বড় মঞ্চে, সবচেয়ে বেশি চাপের মধ্যে। ২০২১ সাল পর্যন্ত ১০০ মিটারে সে ভাবে নামিইনি। প্রথম বার অলিম্পিক্সে নেমেই ১০০ মিটারে সোনা।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement