টোকিয়ো অলিম্পিক্স আয়োজনে জোর দেওয়া হচ্ছে অ্যাথলিট ও দর্শকদের নিরাপত্তায়। ছবি: রয়টার্স।
টোকিয়ো অলিম্পিক্স ও প্যারালিম্পিক্সে অংশ নিতে যাওয়া অ্যাথলিটদের সম্ভবত বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের কোয়রান্টিনে থাকতে হবে না। তার বদলে ‘অ্যাথলিট ট্র্যাক’ সিস্টেমের মাধ্যমে নিয়মিত ব্যবধানে তাদের পরীক্ষা করা হবে। এটা তাদের প্রয়োজনীয় টেস্ট ইভেন্ট, যোগ্যতা অর্জনের প্রতিযোগিতা, গা-ঘামানো ম্যাচ ও প্রাক-শিবির ইভেন্টে অংশ নিতে সাহায্য করবে। তার জন্য জাপানে পৌঁছনোর পর দুই সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে না।
ভারত সরকারকে বলা হয়েছে জাপানের উড়ান ধরার আগে ভারতীয় শিবিরের প্রত্যেকের যেন কোভিড-১৯ টেস্ট করানো হয়। এর ব্যয়ভার বহন করবে ক্রীড়া মন্ত্রক, ইন্ডিয়ান অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ও জাতীয় প্যারাঅলিম্পিক কমিটি (পিসিআই)।
জাপানে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত সঞ্জয় কুমার ভার্মা এই বিষয়ে বিস্তারিত লিখেছেন সরকারের কাছে। করোনা অতিমারির জেরে টোকিয়ো অলিম্পিক্স ও প্যারালিম্পিক্স অ্যাথলিট ও দর্শকদের নিরাপত্তার কথা ভেবে জাপান সরকার ও টোকিয়ো আয়োজক কমিটির (ওসি) নেওয়া সিদ্ধান্তগুলোর পরিপ্রেক্ষিতে এই রিপোর্ট পাঠিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: ফের ব্যাট হাতে নামছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, বোর্ডের সভার আগে প্রীতি ম্যাচ
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ধোনির আগমন, একদিনের ক্রিকেটে সচিনের বিদায়ের দিন
নভেম্বরের ১৫ থেকে ১৭ তারিখ জাপান ঘুরে এসেছেন আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির প্রেসিডেন্ট থমাস বাখ। তার পরই টোকিয়োর জন্য কী ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে তা নিয়ে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন সঞ্জয় কুমার ভার্মা। আয়োজক কমিটি (ওসি) অ্যাথলিট, কোচ ও গেমসের স্টাফদের জন্য একটি কোভিড-১৯ অ্যাপের ডিজাইন করেছে, সেটাও জানিয়েছেন তিনি।