ঘুরে দাঁড়ালেন নোভাক জোকোভিচ। ছবি রয়টার্স
স্বপ্ন সফল। দুরন্ত প্রত্যাবর্তন নোভাক জোকোভিচের। চিচিপাসকে হারিয়ে ফরাসি ওপেন জিতলেন তিনি।
সার্ভ ধরে রাখলেন চিচিপাস। জোকোভিচ এগিয়ে ৫-৪ গেমে।
সহজেই সার্ভ ধরে রাখলেন জোকোভিচ। এগিয়ে ৫-৩ গেমে। ফরাসি ওপেন পেতে আর একটি গেম দরকার জোকোভিচের।
ফের সার্ভিস ধরে রাখলেন চিচিপাস। গ্রিসের এই খেলোয়াড় লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
সার্ভিস ধরে রাখলেন চিচিপাস। জোকোভিচ এগিয়ে ৩-২ গেমে।
পঞ্চম সেটে প্রথম বার ব্রেক করলেন জোকোভিচ। এগিয়ে গেলেন ২-১ গেমে।
প্রথম গেম চিচিপাসের। এগোলেন ১-০।
চতুর্থ সেটেও চিচিপাসকে উড়িয়ে দিলেন জোকোভিচ। সেট জিতলেন ৬-২ গেমে। খেলা গড়াল পঞ্চম সেটে।
সার্ভ ধরে রাখলেন জোকোভিচ। এগিয়ে ৪-০ গেমে।
আবার চিচিপাসকে ব্রেক করলেন জোকোভিচ। এগিয়ে গেলেন ৩-০ গেমে।
নিজের সার্ভ ধরে রেখে ২-০ এগিয়ে গেলেন জোকোভিচ।
চতুর্থ সেটেও শুরু থেকে দাপট দেখানো শুরু জোকোভিচের। প্রথম গেমেই ব্রেক করলেন চিচিপাসকে।
রবিবার ফরাসি ওপেনের ফাইনাল। রাফায়েল নাদালকে হারিয়ে ‘মাউন্ট এভারেস্ট’ আগেই জয় করে ফেলেছেন নোভাক জোকোভিচ। এবার ফাইনালে স্টেফানোস চিচিপাসের মুখোমুখি হওয়ার আগে ৫২ বছরের পুরনো রেকর্ড ছোঁয়ার সুযোগ রয়েছে তাঁর সামনে। তবে সেই লড়াইয়ে বড় ধাক্কা খেয়েছিলেন সার্বিয়ার খেলোয়াড়। প্রথম সেটে চিচিপাসের কাছে ৬-৭ (৬-৮) গেমে হারার পর দ্বিতীয় সেটে ২-৬ গেমে হেরে যান তিনি। তবে তৃতীয় সেটে ঘুরে দাঁড়ালেন তিনি। চিচিপাসকে হারিয়ে দিলেন ৬-৩ গেমে।
চিচিপাসকে হারাতে পারলে রয় এমার্সন এবং রড লেভারকে ছুঁয়ে ফেলতে পারবেন জোকোভিচ। এঁরা দু’জনেই প্রত্যেকটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম অন্তত দু’বার করে জিতেছেন। নাদাল বা রজার ফেডেরার কেউই এ কাজ করে দেখাতে পারেননি। শেষ বার এই ঘটনা দেখা গিয়েছিল ১৯৬৯ সালে, যখন লেভার দ্বিতীয় ক্যালেন্ডার গ্র্যান্ড স্ল্যাম জিতেছিলেন।
যদিও মনের ভিতরে এরকম কোনও রেকর্ডের কথা মাথায় রাখতে চান না জোকোভিচ। ম্যাচের আগে জানিয়েছেন, খোলা মনেই খেলতে নামা তাঁর লক্ষ্য। জিতলে ১৯টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম হবে জোকোভিচের। নাদাল এবং ফেডেরারের থেকে একটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম দূরে থাকবেন তিনি।