ভারতের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজে নজর কেড়েছিলেন। তবে মাঠের ভিতরে নয়, মাঠের বাইরে। তিন ম্যাচের সিরিজে প্রথম ম্যাচে ৮ বলে ৭ রান করেছিলেন। পরের দু’টি ম্যাচে দলে জায়গা হয়নি।
কানপুরে প্রথম টেস্টে অবশ্য তিনি বুক চিতিয়ে ৯১টি বল খেলে অপরাজিত ছিলেন বলেই নিউজিল্যান্ড ম্যাচ বাঁচাতে পেরেছে।
তাঁকে নিয়ে চর্চা হয়েছে প্রচুর। তাঁর নামের জন্য। তিনি নিউজিল্যান্ডের অলরাউন্ডার রচিন রবীন্দ্র।
বাবা রবি কৃষ্ণমূর্তি ও মা দীপা কৃষ্ণমূর্তি ভারতীয়।
তাঁর ‘রচিন’ নাম হয়েছে রাহুল দ্রাবিড় ও সচিন তেন্ডুলকরের থেকে। রাহুলের ‘রা’ এবং সচিনের ‘চিন’ নিয়ে তাঁর নাম ‘রচিন’। এই নিয়ে হইহই পড়ে যায়।
আরও একবার আলোচনায় ২১ বছরের রচিন। এ বারও মাঠের বাইরের কারণে। এ বার চর্চা হচ্ছে তাঁর বান্ধবী প্রেমিলা মোরারকে নিয়ে।
রচিনের এই বান্ধবী কে? ইনস্টাগ্রাম থেকে জানা যাচ্ছে, ২০ বছরের প্রেমিলা পেশায় পোশাক শিল্পী।
নিউজিল্যান্ডের দু’টি শহর অকল্যান্ড এবং ওয়েলিংটনে মিলিয়ে-মিশিয়ে থাকেন প্রেমিলা। জন্ম অকল্যান্ডের পুকেকোহে ইস্টে। রচিন ওয়েলিংটনের মানুষ।
নিউজিল্যান্ডের মেসি ইউনিভার্সিটি থেকে পড়াশোনা করেন প্রেমিলা।
পোশাক শিল্পী হলেও তিনি অকল্যান্ডেরই ‘দ্য ফুড দুদেজ’ সংস্থাতেও কাজ করেন।
ইনস্টাগ্রামে প্রেমিলার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দু’জনের সম্পর্ক এক বছরের। মাস কয়েক আগে ইনস্টাগ্রামে রচিনের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করে প্রেমিলা লেখেন, ‘এক বছর’।
একেবারেই ক্রিকেট-ভক্ত ছিলেন না প্রেমিলা। রচিনের সঙ্গে সম্পর্ক হওয়ার পরে ক্রিকেটের সঙ্গেও সম্পর্ক হয় তাঁর। ক্রিকেট নিয়েও আগ্রহ তৈরি হয়।