শেষ টেস্টে চাপের মুখে আমলারা

ইংল্যান্ড ৩৬২ তোলার পরে দক্ষিণ আফ্রিকা ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই চাপে ছিল। চায়ের বিরতিতে তারা ৯৩-৩ হয়ে যায়। কিন্তু চায়ের পরই ধস নামে ও পাঁচ উইকেট পড়ে যায়।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০৬ অগস্ট ২০১৭ ০৫:১৪
Share:

জেমস অ্যান্ডারসনের চার উইকেট।

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে প্রথম ইনিংস থেকেই সিরিজ জয়ের কথা ভাবতে শুরু করে দিল ইংল্যান্ড। প্রথম যতটা কোণঠাসা ছিলেন জো রুটরা, দ্বিতীয় দিনের শেষে চাপটা দক্ষিণ আফ্রিকাকে ফিরিয়ে দিলেন তাঁরা। প্রথম দিন ছ’উইকেট খোয়ানোর পর চাপে পড়ে যাওয়া ইংল্যান্ডকে টেনে তোলেন জনি বেয়ারস্টো। তাঁর ৯৯ রানের ইনিংসের সাহায্যে।

Advertisement

ইংল্যান্ড ৩৬২ তোলার পরে দক্ষিণ আফ্রিকা ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই চাপে ছিল। চায়ের বিরতিতে তারা ৯৩-৩ হয়ে যায়। কিন্তু চায়ের পরই ধস নামে ও পাঁচ উইকেট পড়ে যায়। দ্বিতীয় দিনের শেষে তারা ২২০-৯। জেমস অ্যান্ডারসন চার উইকেট পান। মইন আলি দু’উইকেট।

বাভুমার ৪৬ রানের ইনিংস ছাড়া বড় ইনিংস নেই দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসে। এর পরে হাসিম আমলা করেন ৩০। ক্রিজে লড়াই করছিলেন রাবাডা ও মর্কেল। কিন্তু দিনের শেষে স্টুয়ার্ট ব্রড রাবাডাকে ফিরিয়ে দেওয়ার পরেই খেলা শেষ হয়ে যায়। সিরিজে ইংল্যান্ড ২-১ এগিয়ে রয়েছে। শেষ টেস্ট জিততে পারলে সিরিজ তারাই জিতবে। জো রুটের নেতৃত্বে প্রথম সিরিজ তাদের। ফলে এই সিরিজ জেতাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাঁর কাছে।

Advertisement

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডের উইকেটে ব্যাটসম্যানদের প্রাণ ওষ্ঠাগত। ক্রমশ আরও গতি কমছে উইকেটের, যেমন কলম্বোতে ভারত-শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় টেস্টেও হচ্ছে। কিন্তু ইংল্যান্ডে চতুর্থ টেস্টে প্রথম থেকেই উইকেটের গতি বেশ কম। তবু এই উইকেটেই বেয়ারস্টোর ৯৯-এর সৌজন্যে ইংল্যান্ড সাড়ে তিনশোর বেশি রান পেয়ে যায়। এখন এটাই তাদের এই টেস্টে বড় পুঁজি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement