চেন্নাইয়ের ক্রিকেটারদের উচ্ছ্বাস। ছবি: আইপিএল
রোহিতের শতরানও বাঁচাতে পারল না মুম্বইকে। ২০ রানে জিতে গেল চেন্নাই।
মুস্তাফিজুরের ওভারে ডেভিড দুটি ছয় মারায় চাপ বেড়েছিল চেন্নাইয়ের। কিন্তু আবারও ছয় মারতে গিয়ে রাচিনের হাতে ক্যাচ দিলেন ডেভিড।
মুম্বইয়ের অবস্থা কঠিনতর হচ্ছে। রোহিত ক্রিজ়ে থাকলেও আস্কিং রেট ক্রমশ বেড়েই যাচ্ছে।
আবার ধাক্কা দিলেন পাথিরানা। ক্রিজ়ে জমে যাওয়া তিলক বর্মাকে (৩১) ফিরিয়ে দিলেন তিনি। তৃতীয় উইকেট হারাল মুম্বই।
১১তম ওভারে জাডেজার বলে ১৮ রান নিলেন রোহিত। মারলেন দু’টি চার এবং একটি ছয়। পরের ওভারে শার্দূলকেও একটি ছয় মারলেন।
রান বেশি দিচ্ছেন না জাডেজা। তাঁর শেষ ওভার থেকে ৬ রান আসে। দেশপান্ডে দেন ৯ রান। রোহিত এখনও ক্রিজ়ে।
মুস্তাফিজুরের ক্যাচের পর এই দাবি উঠতেই পারে। ঈশান ফেরার পর তিনে আনা হয়েছিল সূর্যকুমারকে। পাথিরানার বলে অফসাইডে খেলেছিলেন। বল আর একটু হলেই ছয় হয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু মুস্তাফিজুর সেই ক্যাচ ধরেন। ভারসাম্য সামলাতে না পেরে বল উপরে ছুড়ে দিয়েছিলেন। বাউন্ডারির ভেতরে একটি পা রেখে ভারসাম্য ফিরিয়ে আবার মাঠের ভেতরে এসে ক্যাচ লোফেন। রিভিউ দেখার পর আউট দেওয়া হয়।
প্রথম বলেই উইকেট নিলেন মাথিশা পাথিরানা। সোজা শার্দূলের হাতে ক্যাচ দিলেন ঈশান (২৩)।
স্পিনার আনাতে একটু রানের গতি কমল মুম্বইয়ের। তবে ওভার পিছু ১০-এর বেশি রান রয়েছে মুম্বইয়ের।
তিনটি ওভার বড় গেল মুম্বইয়ের কাছে। তৃতীয় ওভারে তুষার দিলেন ১২ রান। শার্দূল এবং মুস্তাফিজুরের পরের দু’টি ওভার থেকে এল ১৩ এবং ১৫ রান। পঞ্চাশ পেরিয়ে গেল মুম্বই।
তুষার এবং মুস্তাফিজুরের ওভার থেকে খুব বেশি রান তুলতে পারলেন না রোহিত এবং ঈশান।
পেয়েছিলেন মাত্র চারটি বল। তার মধ্যে প্রথম তিনটিই মাঠের বাইরে পাঠালেন ধোনি। শেষ বলে নিলেন ২ রান। ধোনির ২০ রানের ইনিংসে ভর করে দুশো পেরল চেন্নাই। জিততে মুম্বইয়ের চাই ২০৭।
হার্দিককে তুলে মারতে গিয়ে বাউন্ডারির ধারে নবির হাতে ক্যাচ দিলেন মিচেল (১৭)।
বুমরার ওভার থেকে মাত্র সাত রান এল। শিবম ৬৬ এবং মিচেল ১৩ রানে খেলছেন।
বুমরার ওভারে এল ১০ রান। একটি চার মারা ছাড়া বাকি রান এল খুচরোতে। শিবম আগেই অর্ধশতরান করেছেন।
হার্দিকের বলে তুলে মারতে গিয়ে আউট রুতুরাজ। ৬৯ রানে ফিরলেন। শিবমের সঙ্গে ৯০ রানের জুটি ভাঙল।
শেফার্ডের আরও একটি বড় ওভার। ২২ রান এল। দুটি চার এবং দুটি ছয় মারলেন রুতুরাজ ও দুবে। রুতুরাজ ৫৮ এবং দুবে ৪৩ রানে খেলছেন।
১২ রান উঠল ওভার থেকে। শেফার্ডকে দুটি চার মারলেন শিবম দুবে। তিনি ১৫ বলে ২৬ করে খেলছেন। অন্য দিকে রুতুরাজ ২৮ বলে ৩৯।