মাঝের ওভারে উমেশকে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা কাজে লাগে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি হেরে যায় কলকাতা। শ্রেয়স বলেন, ‘‘উইকেট নিয়ে শুরু করেছিল উমেশ। পড়ে ১১ রান দিয়ে ফেলে। কিন্তু ফিরে এসে দুই উইকেট এনে দেয়। যখনই উমেশের হাতে বল তুলে দিয়েছি, তখনই উইকেট এনে দিয়েছে। ওকে দলে পাওয়া খুবই লাভজনক।’’
শ্রেয়স আয়ার। —ফাইল চিত্র
এক সময় পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে থাকা দল নেমে এসেছে আট নম্বরে। টানা পাঁচটি ম্যাচে হার কলকাতা নাইট রাইডার্সের। দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে হেরে শ্রেয়স আয়ার দিশাহারা হয়ে পড়েছেন। তাঁর দলের প্রথম একাদশ কী হবে সেটাই বুঝতে পারছেন না নাইট অধিনায়ক।
দিল্লি ম্যাচ শেষে শ্রেয়স বলেন, ‘‘কারা ওপেন করবে বুঝতে পারছি না। শেষ কয়েক ম্যাচে বার বার পরিবর্তন করা হয়েছে। বেশ কিছু ক্রিকেটার চোট পেয়েছেন। ব্যাটিং লাইন আপ ঠিক করতে পারিনি। বোলিং নিয়েও সমস্যা রয়েছে। লিগ খেলতে হলে প্রথম ম্যাচ থেকেই ঠিক একাদশ প্রয়োজন। আমার মনে হয় যা আছে এ বার সেই নিয়েই লড়াই করতে হবে। ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলতে হবে আমাদের।’’
মাঝের ওভারে উমেশকে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা কাজে লাগে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি হেরে যায় কলকাতা। শ্রেয়স বলেন, ‘‘উইকেট নিয়ে শুরু করেছিল উমেশ। পড়ে ১১ রান দিয়ে ফেলে। কিন্তু ফিরে এসে দুই উইকেট এনে দেয়। যখনই উমেশের হাতে বল তুলে দিয়েছি, তখনই উইকেট এনে দিয়েছে। ওকে দলে পাওয়া খুবই লাভজনক।’’
৯ ম্যাচ হেরে ৬ পয়েন্ট নিয়ে আট নম্বরে কলকাতা। দিল্লি উঠে এল ছ’নম্বরে। কলকাতার বাকি পাঁচ ম্যাচ। প্লে অফে যাওয়ার রাস্তা কলকাতার জন্য বেশ কঠিন।